Adsterra

a-ads

pop

Saturday, July 31, 2021

প্রকৃতিক খাবার হলো সবচেয়ে বড় ঔষধ🌾

🌾প্রকৃতিক খাবার হলো সবচেয়ে বড় ঔষধ🌾

🌾আমাদের শরীর প্রকৃতির একটা অংশ তাই এর সুস্থতা ও আছে প্রকৃতিতে।

🌾আপনি নিজেই আপনার ডাক্তার হতে পারবেন যদি আপনি শুরু থেকে জানেন ও মানেন।

আপনার সুস্থতা ঔষধ হলো প্রকৃতিক খাবার। 🌾

আমাদের পূর্ব পুরুষ রা এই নিয়ম গুলো মেনে চলত 
 এবং তারা অনেক বছর সুস্থ ভাবে বেচে থাকত।

🌾সৈই প্রকৃতিক খাবার গুলো হলো হেলদি খাবার মধু,কালোজিরা,ভেষজ গাছ,ইত্যাদি 

🌾সেই ভেষজ গাছের একটি হলো স্টেভিয়া।
যা সাদা চিনির বিকল্প হিসেবে আমরা খেতে পারি কারন এটি জিরো ক্যালোরি।

Thursday, July 29, 2021

চোখের ক্ষতি থেকে সাবধান

চোখের নিচে দীর্ঘস্থায়ী কালি অনেক সময় কনসিলার দিয়েও ঢাকা যায় না। তাছাড়া অনেক ধরনের রূপচর্চা করেও চোখের নিচে কালোদাগ দূর হয় না।

এ ধরনের সমস্যার অন্যতম কারণ হতে পারে অপর্যাপ্ত ঘুম এবং চোখ ডলার অভ্যাস। রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে চোখের নিচে দীর্ঘস্থায়ী কালি এবং বলিরেখা পড়ার কিছু কারণ উল্লেখ করা হয়।

ওয়াটারপ্রুফ মাস্কারার ব্যবহার

ওয়াটারপ্রুফ মাস্কারা বা যে মাস্কারাগুলোর বোতলে ‘লং ওয়্যার’ লেখা থাকে সেগুলো চোখের পাপড়ি থেকে উঠাতে বেশ কসরত করতে হয়। চোখের পাপড়ি থেকে মাস্কারা ভালোভাবে তুলে ফেলতে বেশ কিছুক্ষণ ঘষতে হয়। ফলে চোখের আশপাশের ত্বকের ক্ষতি হয় ও বলিরেখা পড়ে। তাই যেসব মাস্কারা খুব একটা দীর্ঘস্থায়ী নয় সেগুলো বেছে নেওয়া উচিত।নকল চোখের পাপড়ি

নকল চোখের পাপড়ি কৃত্রিম আঠার সাহায্যে চোখে লাগাতে হয়। আর ওই আঠাগুলো অনেক সময়ই চোখের ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। চোখের সংস্পর্শে বা চোখের ত্বকে এই আঠার কারণে চোখের চারপাশে অ্যালার্জি বা চুলকানি হতে পারে। যা চোখের ত্বকের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।

সাঁতারের চশমা

সাঁতারের সময় যে চশমা পরা হয় তা চোখের চারপাশের ত্বকের উপর চেপে থাকে। যা ত্বকের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এতে করে চোখে বলিরেখা পরতে পারে।

চোখের যত্ন নেওয়ার সহজ কিছু উপায়

অধিকাংশ সময় মোবাইল, টিভি দেখার কারণে চোখে চাপ পড়বেই। রয়েছে সহজ সমাধান।‌

মোবাইল কিংবা কম্পিউটারের পানে চেয়ে থাকা ইতোমধ্যেই ছিল আমাদের দৈনন্দিন জীবনের স্বাভাবিক চিত্র। চোখের ওপর এর ক্ষতিকর প্রভাব নিয়ে একে অপরকে সাবধান করতেন প্রায় সকলেই। এরমাঝে এল করোনাভাইরাস। শুরু হল লকডাউন।

আর এখন যতক্ষণ একটা মানুষ জেগে থাকে, তার প্রায় সবটুকু সময়ই চোখ থাকে কোনো না কোনো ‘ডিভাইস’য়ের পর্দায়।

গেইম খেলা, ভিডিও দেখা, অফিসের কাজ, অনলাইন মিটিং, আত্নীয়দের সঙ্গে আলাপ সবই এখন মোবাইল কিংবা কম্পিউটারে হয়। সব মিলিয়ে চোখের ওপর দিয়ে প্রতিদিন যাচ্ছে উপর্যুপরি ধকল। আবার সেগুলো বাদ দিলে সময় কাটানোই যেন মুশকিল।

এমন পরিস্থিতিতে চোখের ওপর কীভাবে চাপ কমানো যায়, তার একটু যত্ন নেওয়া যায়?

এই বিষয়ে স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে ভারতের টাইটান আই কেয়ার’য়ের ‘অপ্টোমেট্রি অ্যান্ড ট্রেইনিং’ বিভাগের প্রধান রামেশ পিল্লাই বলেন, “হঠাৎ করে বৈদ্যুতিক পর্দায় তাকিয়ে থাকার মাত্রা বেড়ে গেলে চোখে শুষ্কতা ও খচখচেভাব দেখা দেয়, দৃষ্টি ঘোলাটে হয়, থাকতে পারে মাথাব্যথা। সেই সঙ্গে ব্যথা হতে পারে ঘাড়, পিঠ ও কাঁধে। এই সমস্যাকে ‘কম্পিউটার ভিশন সিন্ড্রোম’ বা ‘ডিজিটাল আই স্ট্রেইন’ও বলা হয়। যা পরে বিভিন্ন বড় সমস্যা ডেকে আনে।”

বিরতি জরুরি: একটানা লম্বা সময় বৈদ্যুতিক পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকালে চোখের ওপর চাপ পড়ে এবং তা শুকিয়ে যায়। তাই প্রতি বিশ মিনিট পর ২০ ফিট দূরে কোনো কিছুর দিকে ২০ সেকেন্ড তাকিয়ে থাকার অভ্যাস করতে হবে। এই নিয়মটি ২০-২০-২০ নামেও পরিচিত। এতে চোখ বিশ্রাম পাবে, ধকল কমবে।

পলক ফেলা: বৈদ্যুতিক পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকলে চোখের পলক ফেলার মাত্রা কমে যায়। আর একারণেই মূলত চোখ শুষ্ক হয়ে যায়। পলক ফেলার মাধ্যমে চোখ আর্দ্রতা পায়, শুষ্কতা ও জ্বালাপোড়া কমে। তাই পলক ফেলার পরিমাণ বাড়ান নিজ চেষ্টায়।

ফন্ট বাড়ানো: মোবাইল বা কম্পিউটারে কোনো কিছু পড়ার সময় সেগুলোর ‘ফন্ট’ বাড়িয়ে লেখা বড় করে নিতে হবে। এতে ডিভাইসটি চোখের কাছে আনতে হবে না কিংবা ভালোভাবে দেখার জন্য চোখ কুঁচকে তাকাতে হবে না। এতে চোখের ওপর ধকল যেমন কমবে তেমনি ডিভাইস থেকে দূরে থাকার কারণে ক্ষতির মাত্রাও কমবে।

চোখে সহায়ক পর্দা: বৈদ্যুতিক পর্দার ‘ব্রাইটনেস’, ‘রেজোল্যুশন’, ‘কনট্রাস্ট’ এগুলোর মাত্রা পরিবর্তন করে তা চোখের জন্য সহায়ক করতে জানতে হবে। কড়া রোদে বৈদ্যুতিক পর্দা ব্যবহার থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করতে হবে। প্রতিদিন একবার হলেও ডিভাইসের স্ক্রিন পরিষ্কার করতে হবে, যাতে দেখা সহজ হয়।

ডিভাইস পরীক্ষা: মনিটরের ‘সেটিংস’ পরিবর্তন করে কীভাবে উজ্জ্বলতা কমানো যায় সেদিকে মনযোগ দিতে হবে। মনিটরের উচ্চতা হওয়া উচিত চোখের সমান্তরালে। এতেও চোখের ওপর চাপ কমে।

পর্দা থেকে দূরত্ব রাখা: মোবাইল ব্যবহারের সময় তা চোখের খুব কাছে থাকে। এতে চোখের যেমন ক্ষতি হয় বেশি তেমনি মোবাইলের দিকে ঝুঁকে থাকার কারণে ঘাড়েও ব্যথা হয়। তাই দূর থেকে মোবাইলের পর্দা দেখার অভ্যাস করতে হবে। ঘাড় বাঁকা না করে মোবাইল চোখের সমান্তরালে তুলে ধরার অভ্যাস করতে হবে। আর মোবাইলের ‘ব্রাইটনেস’ যেন চোখের জন্য সহনীয় হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে।

প্রতিফলন কমানো: মনিটর জানালা থেকে দূরে থাকা উচিত। জানালার দিকে মুখোমুখি বসে কম্পিউটার চালানো থেকেও বিরত থাকতে হবে। চোখে সমস্যা থাকুক আর না থাকুক ‘অ্যান্টি-রিফ্লেকশন’ কিংবা ‘ব্লু কোটিং’ দেওয়া চশমা ব্যবহার করতে হবে কম্পিউটার চালানোর সময়। সকল ‘এলইডি ডিভাইস’ থেকে চোখের জন্য ক্ষতিকর নীল আলো নিঃসরিত হয় যার সংস্পর্শে আসার মাত্রা অতিরিক্ত হলে বড় ক্ষতি হতে পারে।

চোখের জন্য উপকারী খাবার: ‘ডিজিটাল আই স্ট্রেইন’ কমানো জন্য ভিটামিন ও খনিজ উপাদান সমৃদ্ধ খাবার থাকতে হবে খাদ্যাভ্যাসে। রাতে সময় মতো ঘুমাতে হবে এবং আট ঘণ্টা নির্ভেজাল ঘুম নিশ্চিত করতে হবে। পত্রল শাকসবজি, গাজর, পেঁপে, খেজুর ইত্যাদি ভিটামিন এ’র উৎকৃষ্ট উৎস যা চোখের সুস্বাস্থ্যের জন্য জরুরি।

চোখের আর্দ্রতা: ‘ওমেগা থ্রি অয়েল’ চোখ পিচ্ছিল রাখে, আর্দ্রতা যোগায়। ‘ফ্লাক্সসিড অয়েল’, ‘স্যামন’ ও ‘সার্ডিনস’ মাছ ওমেগা থ্রি অয়েল’য়ের আদর্শ উৎস। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ‘সাপ্লিমেন্ট’ও গ্রহণ করা যেতে পারে। এছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন চোখে ব্যবহার্য ‘লুব্রিকেটিং ড্রপ’, বিশেষ করে যারা ‘কন্ট্যাক্ট লেন্স’ ব্যবহার করেন। তবে এখানেও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।

Wednesday, July 28, 2021

শা’রীরিক মি’লনের সময় এই ভুলগুলো করলে আপনার কখ’নোই সন্তান হবে না!

প্রত্যেক বিবাহিত নারী সন্তানের মুখ দেখতে চায়। কারও গর্ভে সন্তান আসে না আবার কারও গর্ভে সন্তান এলেও তা নষ্ট হয়ে যায়। বার বার এভাবে সন্তান নষ্ট হলে

মায়ের মনে হতাশা নেমে আসে। গর্ভাবস্থার প্রথম তিন থেকে চার মাসের মধ্যেই বেশিরভাগ সন্তান নষ্ট হয়।

কেন নষ্ট হয়: ৬০ থেকে ৭০ ভাগ ক্ষেত্রে জেনেটিক বা জন্মগত ত্রুটির কারণে গর্ভে সন্তান নষ্ট হয়ে থাকে।অন্যান্য কারণের মধ্যে জরায়ুর গঠনগত ত্রুটি,

একাধিকবার এমআর-ডিএন্ডসি করার কারণে জরায়ুমুখের সিথিলতা, জরায়ুতে টিউমার, গর্ভাবস্থায় ইনফেকশন, গর্ভফুলের ত্রুটি, ডায়াবেটিস, থায়রয়েড সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, দীর্ঘমেয়াদি অসুখ,

ধূমপান, মদপান, নিষিদ্ধ ওষুধ, অত্যধিক কফি পান, হরমোনের তারতম্য, ভেজাল খাদ্য ও প্রসাধনী, পরিবেশ দূষণ, স্বামী-স্ত্রীর ডিএনএ ত্রুটি ইত্যাদি। স্বামী-স্ত্রীর একই রক্তের গ্রুপ কখনোই বাচ্চা নষ্ট হওয়ার কারণ, বন্ধ্যত্ব বা গর্ভাবস্থায় জটিলতার জন্য দায়ী নয়।

কি কি পরীক্ষা দরকার: প্রজননতন্ত্রের আল্ট্রাসনোগ্রাফি, হিসটেরোসকপি করে জরায়ু ও জরায়ুমুখের গঠনগত ত্রুটি জানা যায়। বিভিন্ন প্রকার রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে

মায়ের শরীরে সন্তান নষ্ট হওয়ার কারণগুলো চিহ্নিত করা যায়। স্বামী-স্ত্রীর ডিএনএজনিত কোনো ত্রুটি আছে কিনা তাও নির্ণয় করা যায়।

প্রতিকার: কারণ নির্ণয় করে চিকিৎসা নিলে বেশিরভাগ মা সন্তান লাভে সফল হতে পারেন। মনে রাখবেন, সন্তান নেওয়ার আগেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া

জরুরি।ডা. রেজাউল করিম কাজলসহযোগী অধ্যাপক, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়।

ছেলে সন্তান এবং মেয়ে সন্তান নেয়ার জন্য যা করেতে হবে,

বিয়ের পর নব দম্পতিরা তাদের অনাগত সন্তান নিয়ে কিছু না কিছু পরিকল্পনা করে থাকে। কিন্তু গর্ভের সন্তানটি ছেলে না মেয়ে হবে, তা কি আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে

পারি? অনেকেরই শখ থাকে তার পরবর্তী সন্তানটি হবে দুরন্ত একটি ছেলে অথবা ফুটফুটে একটি মেয়ে । একেবারে নিশ্চিত হবার কোনো উপায় না থাকলেও, ছোট্ট একটি প্রাকৃতিক কৌশল অবলম্বন করা যেতে পারে।

মূলত শারীরিক মিলনের সময়ের ওপরে নির্ভর করে এই পদ্ধতি। তা কি করে কাজ করে জানতে হলে আপনাকে প্রথমেই দুইটি বিষয়ে জ্ঞান রাখতে হবে। একটি হলো

ওভিউলেশন বা ডিম্বপাত নামের প্রক্রিয়াটি কিভাবে কাজ করে, আরেকটি হলো স্পার্ম বা শুক্রাণু কিভাবে একে প্রভাবিত করে।

স্পর্শকাতর গোপন অঙ্গ ফর্সা করার সহজ ৫ টি ঘরোয়া পদ্ধতি শিখে নিন

আম’রা স্প’র্শকাতর অ’ঙ্গ বলতে বগল, দুই থা’ইয়ের মধ্যবর্তী স্থা’ন, প্র’জনন অ’ঙ্গ, হি’প, কোমরের ভাঁ’জ ইত্যাদি অ’ঞ্চলে কালো দাগ খুবই স্বা’ভাবিক একটি ব্যা’পার। পোশাকের ঘ’র্ষণ থেকে শুরু করে লোম পরি’ষ্কার, নানা কারণে এসব অ’ঙ্গে কালো দাগ হয়। যেহেতু এসব অ’ঙ্গের য’ত্ন নিতে কেউ পার্লারে যেতে চান না, তাই জে’নে নিন ৫টি দা’রুণ ঘরোয়া উপায়। অল্প সময়েই চলে যাবে স্প’র্শকাতর অ’ঙ্গের কালো দাগ!শসার রস – শসার রস যে কোন স্প’র্শকাতর অ’ঙ্গের দাগ দূ’র করার জন্য দা’রুণ উপকারী। এতে ত্বকের ক্ষ’তির কোন স’ম্ভাবনাই থাকে না। শসার রস লা’গিয়ে রাখু’ন ২০/২৫ মিনিট। তারপর ধু’য়ে ফেলুন। কয়েকদিন ব্যবহারেই উপকার পাবেন।

আলুর রস – আলুর রস লা’গানো একটু ঝা’মেলার হলেই এটি উপকারী শসার রসের চাইতেও বেশী। আ’ক্রান্ত স্থা’নে আলুর রস লা’গিয়ে রাখু’ন। ৩০ মিনিট পর ধু’য়ে ফেলুন। এটাও ত্বকের কোন ক্ষ’তি করে না।লেবুর রস – লেবুর রস হচ্ছে প্রাকৃতিক ব্লিচ। কিন্তু এটি সরাসরি স্প’র্শকাতর অ’ঙ্গে ব্যবহার না করাই উ’চিত, ত্বকে হতে পারে জ্ব’লুনি ও র‍্যা’শ। লেবুর রসের সাথে শসার রস ও এক চি’মটি হলুদ মি’শিয়ে নি’ন। তারপর একে লা’গান আ’ক্রান্ত স্থা’নে। লেবুর ও হলুদ দা’গছো’প দূ’র করবে আর শসা র’ক্ষা ক’রবে ত্বককে। ২০ মিনিট পর ধু’য়ে ফে’লুন। ধো’য়ার সময় সাবান দেবেন না।দুধ ও মুলতানি মাটি – কাঁচা দুধের সাথে মুলতানি মাটি ও গোলাপ জল মি’শিয়ে পেস্ট করে নি’ন। এই মি’শ্রণ ত্বকে লা’গিয়ে রা’খু’ন, শু’কিয়ে গেলে ধু’য়ে ফে’লুন। এই প্যাক মুখেও ব্যবহার ক’রতে পারেন।

দই ও হলুদ – দইয়ের সাথে এক চি’মটি হলুদ, সামান্য লেবুর রস ও চিনি মি’শিয়ে নি’ন। এই মি’শ্রণটি স্ক্রা’বের মত ঘ’ষে ঘ’ষে লা’গান, তবে খুব হালকা হাতে। তারপর রেখে দিন ২০ মিনিট। ধু’য়ে ফে’লুন ঠাণ্ডা পানি দিয়ে।টিপস – যে কোন প্যাক লা’গাবার পরই স্প’র্শকাতর অ’ঙ্গে ব্যবহার করবেন খুব ভালো কোন ময়েশ্চারাইজার। এসব অ’ঙ্গে নানান রকম রঙ ফর্সা করার ক্রিম মা’খতে যাবেন না কখনোই। খুব মাইলড প’ণ্য ব্যবহার করুন এসব অ’ঙ্গে। বডি স্প’ত্রে বা ডিওডোরেন্ট কখনোই সরাসরি স্প্রে করবেন না। নিয়মিত গোসল করুন এবং সেই সময়ে পরি’ষ্কার করুন। এবং ভালো ময়েশ্চারাইজার লা’গান প্রতিদিন।


এই ১০টি সাধারন লক্ষণই বলে দেবে আপনার কিডনি ড্যামেজ হতে চলেছে, আজই সতর্ক হন

কিডনির অসুখকে নিরব ঘাতক বলা হয়। চুপিসারে এই রোগ আপনার শরীরে বাসা বেঁধে আপনাকে শেষ করে দেয়।

সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে মারাত্নক স্বাস্থ্য সমস্যাগুলোর মধ্যে কিডনি ড্যামেজ ক্যান্সার, হার্ট অ্যাটাকের পর অবস্থান করছে। শুধুমাত্র আমেরিকাতে প্রায় ২৬ মিলিয়ন মানুষ কিডনি সমস্যায় ভুগছেন। আতঙ্কের বিষয় হল এর মধ্যে বেশিরভাগ মানুষই জানেন না যে তারা কিডনি সমস্যায় ভুগছেন। যার ফলশ্রুতিতে সময়মত চিকিৎসার অভাবে অকাল হারাতে হচ্ছে প্রাণ। কিছু সাধারণ লক্ষণ দেখে বুঝে নিতে পারেন আপনার কিডনিটি ভাল আছে কিনা।  ২. প্রস্রাবে রক্ত
সুস্থ কিডনি সাধারণত শরীরের ভিতরে রক্তে থাকা বর্জ্য পদার্থ প্রস্রাবের সাথে বের করে দেয়। কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রস্রাবের সাথে ব্লাড সেল বের হয়ে যায়। সাধারণত কিডনি পাথর, কিডনি ইনফেকশন হলে এই সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। এছাড়া প্রস্রাবে অনেক বেশি ফেনা দেখা দিলে বুঝতে হবে যে, প্রস্রাবের সাথে প্রোটিন বের হয়ে যাচ্ছে। প্রস্রাবে অ্যালবুমিন নামক প্রোটিনের উপস্থিতির জন্যই এমন হয়।

৩. প্রস্রাবের সময় ব্যথা
প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া কিডনির সমস্যার আরেকটি লক্ষণ। মূলত প্রস্রাবের সময় ব্যথা, জ্বালাপোড়া- এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের লক্ষণ। যখন এটি কিডনিতে ছড়িয়ে পড়ে তখন জ্বর হয় এবং পিঠের পেছনে ব্যথা করে।

৪. পায়ের গোড়ালি ও পায়ের পাতা ফুলে গেলে
হঠাৎ করে পায়ের পাতা এবং গোড়ালি ফুলে যাওয়া কিডনি রোগের অন্যতম লক্ষণ। কিডনির কার্যক্ষমতা কমে গেলে দেহে সোডিয়ামের পরিমাণ কমে যায়, যার কারণে পায়ের পাতা, গোড়ালি ফুলে যেয়ে থাকে।

৫. খাবারে অরুচি
বিভিন্ন কারণে খাবারে অরুচি হতে পারে। কিন্তু এটি ঘন ঘন খাবারে অরুচি হওয়া, বমি বমি ভাব লাগাকে অবহেলা করবেন না। শরীরে বিষাক্ত পদার্থ উৎপাদন হওয়ার কারণে এই ধরণের সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।১. প্রস্রাবে সমস্যা
তুলনামূলকভাবে প্রস্রাব কম হওয়া কিডনি রোগের অন্যতম একটি লক্ষণ। শুধু তাই নয় রাতে ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগও কিডনি সমস্যার লক্ষণ প্রকাশ করে। সাধারণত কিডনির ফিল্টার নষ্ট হয়ে যাওয়ার কারণে এই ধরণের সমস্যা দেখা দেয়।৬. চোখের চারপাশ ফুলে যাওয়া
যখন কিডনি থেকে বেশি পরিমাণে প্রোটিন প্রস্রাবের সাথে বের হয়ে যায়, তখন চোখের চারপাশ ফুলে যায়। তাই এই সমস্যাকে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।৭. মাংসপেশিতে টান
আপনি হয়তো শুনে থাকবেন ইলেক্ট্রোলাইট উপাদানের ভারসাম্যহীনতার কারণে কিডনি সমস্যা হয়ে থাকে। আর এই উপাদানটি কমে গেলে মাংসপেশী টান, খিঁচুনি সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।     ৬. চোখের চারপাশ ফুলে যাওয়া
যখন কিডনি থেকে বেশি পরিমাণে প্রোটিন প্রস্রাবের সাথে বের হয়ে যায়, তখন চোখের চারপাশ ফুলে যায়। তাই এই সমস্যাকে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।                    ৭. মাংসপেশিতে টান
আপনি হয়তো শুনে থাকবেন ইলেক্ট্রোলাইট উপাদানের ভারসাম্যহীনতার কারণে কিডনি সমস্যা হয়ে থাকে। আর এই উপাদানটি কমে গেলে মাংসপেশী টান, খিঁচুনি সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।

৮. ত্বকে র‍্যাশ এবং চুলকানি দেখা দেওয়া
রক্তে মিনারেল এবং পুষ্টি উপাদান ভারসাম্যহীন হয়ে পড়লে ত্বকে র‍্যাশ এবং চুলকানি দেখা দিয়ে থাকে। মূলত কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে শরীরে মিনারেল এবং পুষ্টি উপাদানের মধ্যে ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়ে থাকে।

৯. অনেক বেশি ক্লান্ত অনুভব হওয়া, মনোযোগ কমে যাওয়া
কিডনির কার্যক্ষমতা কমে গেলে রক্তে দূষিত এবং বিষাক্ত পদার্থ উৎপন্ন হয়। যার কারণে আপনি ক্লান্ত, দুর্বল অনুভব করেন। এমনকি কাজে মনোযোগ হারিয়ে ফেলেন। এই সময় রক্ত স্বল্পতা দেখা দিয়ে থাকে। দুর্বলতা অনুভব করার আরেও একটি কারণ এটি।

১০. ছোটো ছোটো শ্বাস
কিডনি রোগে ফুসফুসে তরল পদার্থ জমা হয়। এ ছাড়া কিডনি রোগে শরীরে রক্তশূন্যতাও দেখা দেয়। এসব কারণে শ্বাসের সমস্যা হয়, তাই অনেকে ছোট ছোট করে শ্বাস নেন।

সাধারণ এই লক্ষণগুলো দেখা দেওয়ার সাথে সাথে কিডনি পরীক্ষা অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। একটি ছোট অবহেলা কেড়ে নিতে পারে আপনার জীবন।

মেয়েদের এই ৮টি ভুলের কারনে হচ্ছে স্তন ক্যান্সার #প্রত্যেক মেয়েদের পড়া উচিৎ

বর্তমানে সারা বিশ্বের মহিলাদের কাছেই স্তন ক্যান্সার একটি আতঙ্কের নাম। আর এর প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলেছে।ইদানীং ক্যানসারের প্রচলিত ওষুধে কাজ হচ্ছে না। প্রচলিত বেশির ভাগ কেমোথেরাপিও এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। তাই স্তন ক্যান্সার দিনে দিনে আরও চিন্তা বাড়াচ্ছে চিকিৎসকদের।

কিন্তু জানেন কি? দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসের ভুলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়? আসুন জেনে নেওয়া যাক তেমনই ৮টি খারাপ অভ্যাসের কথা,

যেগুলো স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। • স্তনের আকার অনুযায়ী সঠিক মাপের ব্রা ব্যবহার না করা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।স্তনের আকারের চেয়ে বড় মাপের বক্ষবন্ধনী স্তনের টিস্যুগুলোকে ঠিকমত সাপোর্ট দিতে পারে না আবার অতিরিক্ত ছোট বা টাইট ব্রা স্তনের তরলবাহী লসিকাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। • সারাক্ষণ ব্রা পরে থাকার কারণে ঘাম হবার অসুবিধে, আর্দ্রতা জমে থাকা, সব মিলে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।ঘরে থাকার সময় টুকুতে ব্রা ব্যবহার না করার চেষ্টা করুন। • প্লাস্টিকের বক্সে খাবার রাখা এবং বিশেষত সেটিতেই ওভেনে গরম করা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে প্রত্যক্ষ ভূমিকা নিতে পারে। এর চেয়ে কাঁচের পাত্র ব্যবহার করুন। আর প্লাস্টিক ব্যবহার করতে চাইলে তা ফুড গ্রেড কিনা নিশ্চিত হয়ে নিন।ঘামের দূর্গন্ধ এড়াতে ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করেন প্রায় সবাই! কিন্তু এই ডিওডোরেন্ট কেনার সময় খেয়াল রাখুন কী কী উপাদান আছে এতে। এলুমিনাম বেসড উপাদান থাকলে তা স্তন ক্যান্সারের ঝুকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়। ডিওডোরেন্ট যেহেতু আপনি প্রতিদিন ব্যবহার করেন, তাই এ বিষয়ে সতর্ক হওয়া বিশেষ জরুরি।

• চুল পেকে যাওয়া বা হাল ফ্যাশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে চুলে নানা রঙের ব্যবহার, যেটিই হোক না কেন, দোকান থেকে সস্তার চুলের রং কিনে আনবেন না। এতে চুল তো পড়ে যেতে পারেই, সেই সঙ্গে এতে ব্যবহৃত ক্ষতিকর রাসায়নিকের কারণে হতে পারে স্তন ক্যান্সারও। তাই ভালও ব্র্যান্ডের ভেষজ চুলের রং ব্যবহার করুন।

আর সবচেয়ে ভাল হয় মেহেন্দি ব্যবহার করতে পারলে। মেহেন্দি একদিকে যেমন চুলের জন্যে ভাল, সেই সঙ্গে এতে কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও নেই।

• ঘরের দূর্গন্ধ দূর করতে এয়ার ফ্রেশনারের ব্যবহার দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে। কিন্তু এতে থাকা প্যাথালেট নামক প্লাস্টিসাইজিং রাসায়নিক যা সুগন্ধকে দীর্ঘস্থায়ী করতে সাহায্য করে, তার সঙ্গে স্তন ক্যান্সারের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে।

এর চেয়ে ফুটন্ত জলেতে এক টুকরো দারচিনি ফেলে দিন। এবার দেখুন, ঘরময় কি সুগন্ধই না ছড়াচ্ছে! আলমারির কাপড়চোপড় পোকামাকড়ের হাত থেকে বাঁচাতে নেপথলিন তো আমরা ব্যবহার করেই থাকি। অনেকে আবার বাথরুমের দুর্গন্ধ এড়াতে বেসিনে, সিঙ্কেও নেপথলিন ফেলে রাখেন।

কিন্তু এটি পুরোটাই ক্ষতিকর কেমিকেল দিয়ে তৈরী, যা কেবল পোকামাকড়কে দূরেই রাখে না, বরং আপনার স্তন ক্যান্সারের ঝুকিও বাড়িয়ে দেয় বহুগুণে। এর চেয়ে নিমপাতা শুকিয়ে কাগজে মুড়িয়ে রেখে দিন। একই উপকার পাবেন।

রান্নাঘরের সিঙ্ক বা কেবিনেট যে রঙিন তরল ক্লিনার দিয়ে আপনি পরিস্কার করছেন, তাতে থাকা কেমিকেল কেবল আপনার স্তন ক্যান্সারই নয়, মাইগ্রেন ও অ্যালার্জির প্রকোপও বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই কেমিকেলযুক্ত এই ক্লিনার ব্যবহার না করে ভিনেগার বা বেকিং সোডা দিয়ে পরিস্কার করতে পারেন।

Thursday, July 22, 2021

আ‘মার স্বা’মী শা’রীরি‘ক মি’লনে‘র আ‘মা‘কে প‘রিপূ‘র্ণ তৃ’প্তি দি‘তে পা‘রে না, দুই মি‘নি‘টে শে‘ষ করে… সঠি‘ক স‘মা‘ধা‘ন কি?

 

আমার স্বা’মী শা’রীরিক মি’লনের আমাকে পরিপূর্ণ তৃ’প্তি দিতে পারে না, দুই মিনিটে শেষ করে… সঠিক সমাধান কি? উত্তরঃ- মি’লনে কত সময় পর পতন হওয়াটা স্বাভাবিক এবং অকাল পতন বলতে কত সময়ের ভিতর পতন হওয়াকে বুঝায় দয়া করে জানাবেন কি? সমাধানঃ ভাই হচ্ছে একটা আর্ট। এখানে নিদির্ষ্ট সময় বলতে কিছু নাই। 


কোন প্রিপা*রেশন ছাড়া আপনি যদি শুধু মি’লিত হতে চান যাকে অনেকটা ধ’র্ষণের সাথে তুলনা করা যায় তবে দু’এক মিনিটের বেশি সময় আপনি পারবেন বলে মনে হয়না। আর যদি পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে মি’লিত হোন তবে সে ক্ষেত্রে সবকিছূ মিলিয়ে কোন অবস্থায় ১৫ মিনিটের নিচে হবে বলে মনে হয়না। এখানে সবকিছু নির্ভর করছে আপনার উপর। 

এবার এই ভিডিও দেখে বিস্তারিত জেনে নিন। মি’লনে কত সময় পর পতন হওয়াটা স্বাভাবিক এবং অকাল পতন বলতে কত সময়ের ভিতর পতন হওয়াকে বুঝায় দয়া করে জানাবেন কি? সমাধানঃ ভাই হচ্ছে একটা আর্ট। এখানে নিদির্ষ্ট সময় বলতে কিছু নাই। কোন প্রিপা*রেশন ছাড়া আপনি যদি শুধু মি’লিত হতে চান যাকে অনেকটা ধ’র্ষণের সাথে তুলনা করা যায় তবে দু’এক মিনিটের বেশি সময় আপনি পারবেন বলে মনে হয়না। আর যদি পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে মি’লিত হোন তবে সে ক্ষেত্রে সবকিছূ মিলিয়ে কোন অবস্থায় ১৫ মিনিটের নিচে হবে বলে মনে হয়না। এখানে সবকিছু নির্ভর করছে আপনার উপর। এবার এই ভিডিও দেখে বিস্তারিত জেনে নিন।

 মি’লনে কত সময় পর পতন হওয়াটা স্বাভাবিক এবং অকাল পতন বলতে কত সময়ের ভিতর পতন হওয়াকে বুঝায় দয়া করে জানাবেন কি? সমাধানঃ ভাই হচ্ছে একটা আর্ট। এখানে নিদির্ষ্ট সময় বলতে কিছু নাই। কোন প্রিপা*রেশন ছাড়া আপনি যদি শুধু মি’লিত হতে চান যাকে অনেকটা ধ’র্ষণের সাথে তুলনা করা যায় তবে দু’এক মিনিটের বেশি সময় আপনি পারবেন বলে মনে হয়না। আর যদি পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে মি’লিত হোন তবে সে ক্ষেত্রে সবকিছূ মিলিয়ে কোন অবস্থায় ১৫ মিনিটের নিচে হবে বলে মনে হয়না। এখানে সবকিছু নির্ভর করছে আপনার উপর। এবার এই ভিডিও দেখে বিস্তারিত জেনে নিন।আর যদি পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে মি’লিত হোন তবে সে ক্ষেত্রে সবকিছূ মিলিয়ে কোন অবস্থায় ১৫ মিনিটের নিচে হবে বলে মনে হয়না। এখানে সবকিছু নির্ভর করছে আপনার উপর।

সু’ন্দরী না’রীদের আ’পন ক’রে নি’তে যে’সব ক’রবেন

 

সুন্দরী না’রীদের আপন করে নিতে যেসব করবেন – না’রী-পুরু’ষের প’রস্পরের প্রতি আবেদন আকর্ষণ সৃষ্টির আদিপর্ব থেকেই। প্রত্যেক না’রী বেশভূষায় সাজসজ্জায় চান প্রিয় পুরু’ষের সামনে নিজেকে আ’কর্ষণীয় মোহনীয় করে তুলতে।
আবার একইভাবে প্রতিটি পুরু’ষেরও চাওয়া থাকে পোশাকে স্টাইলে বাচনভ’ঙ্গিতে যেকোনও সুন্দরী না’রীর কাছে নিজেকে অন্যতম করে উপস্থাপন করতে। কিন্তু

মনে মনে চাইলেও সবার বহিঃপ্রকাশ সমান না। সবাই পারফেক্টলি সেই কাজটি করতে পারেন না। ফলে শেষতক কা;ঙ্ক্ষিত রমণীর মন জয় করাও হয়ে উঠে না।

না’রীরা যে ধরনের পুরু’ষের প্রতি দু’র্বল থাকে এবং সুন্দরী না’রীদের আপন করে নিতে যা যা করতে হয় চলুন জেনেনিই এই প্রতিবেদনে- 1. মনে রাখবেন, নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করাটা কিন্তু একটা শিল্প।

বিশেষ করে ডেটের সময় কোনো না’রীর আর্কষণ পাওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাপারটি বেশ জরুরি। তবে বি’ষয়টি কিন্তু তেমন কঠিন নয়। কিছু বি’ষয় মনে রাখলেই কথা বলার সময় না’রীদের

আ’গ্রহে পরিণত হতে পারেন আপনি। 2. শুনুন- কথা বলার সময় না’রীর কথা মন দিয়ে গুরুত্ব সহকারে শুনতে হবে। এতে সে মনে করবে আপনি তাকে সম্মান করছেন, গুরুত্ব দিচ্ছেন।

আর কথা বলার সময় চোখে চোখ রেখে কথা বলুন। কথা বলার ক্ষেত্রে ‘আই কনট্যাক্ট’ বেশ গুরুত্বপূর্ণ। 3. বর্তমানে থাকুন- না’রীদের স’ঙ্গে কথা বলার ক্ষেত্রে অতীত ভবি’ষ্যত নিয়ে বেশি কথা বলবে না।

বর্তমান নিয়ে থাকুন। কারণ বর্তমানটাই অতীত কিংবা ভবি’ষ্যতের চেয়ে বেশি সুন্দর। 4. মজা করুন- মজা করতে হবে। আপনার পাশের না’রীটিকে কথার মাধ্যমে যদি হাসাতে পারেন তবেই আপনি তার নজর কাড়তে পারবেন।

সেক্ষেত্রে ইতিবাচক থাকুন। কোনও না’রীই নেতিবাচক পুরু’ষকে বেশিক্ষণ পছন্দ করে না। 5. সু’খের কল্পনায় ভাসুন- কথা বলার সময় এমন ভাবে বলতে হবে,

যেন আপনার পাশে বসা না’রীটির ভে’তর এক ধরনের সু’খের কল্পনা তৈরি হয়। কিন্তু সাবধান…! এমন কোনও কথা বলা যাবে না, যাতে সে আপত্তি তোলে কিংবা তার কাছে বিব্রতকর মনে হয়।

যৌবন ধরে রাখবে রসুন-দুধ, দুধের সঙ্গে রসুন মিলিয়ে খেলে কত উপকার জানেন?

 



দুধ হলো স্বাস্থ্যের জন্য একটি পুষ্টিকর খাবার। দুধ শরীরে শক্তি যোগায়, তাই দুধকে আদর্শ খাবার বলা হয়। আর রসুনে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান। যা অনেক রোগ থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। তবে, দুধের সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে অনেক বেশি উপকার পাওয়া সম্ভব।

দুধ ও রসুন দুটিই খুব উপকারী খাবার। এদের রয়েছে স্বাস্থ্যগত গুণ। তবে দুধের মধ্যে রসুন মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। খাদ্যের এই দুটি উপাদান একসঙ্গে খেলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর হয়। এছাড়া শ্বাসতন্ত্রকে ভালো রাখে। রাতে ঘুমানোর আগে দুধের মধ্যে রসুন দিয়ে খেলে স্বাস্থ্যের পক্ষে অনেক ভালো।

এবার বিস্তারিত জেনে নিন...

অ্যাজমা, কফ, নিউমোনিয়া সমস্যা
যাদের অ্যাজমা, কফ, নিউমোনিয়ার সমস্যা রয়েছে প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে দুধে রসুন মিশিয়ে খেলে এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব।

কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে
দুধের সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে খারাপ কোলেস্টেরল (এলডিএল) অনেকটাই কমে যায়। অন্যদিকে ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে। এর ফলে মূলত হৃদযন্ত্র ভাল থাকে।

জন্ডিসের প্রতিকার
রসুন-দুধ জন্ডিসের ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে। তাই নিয়মিত দুধের সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেতে পারেন।

বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে
জয়েন্টের ব্যথা অনেক কমিয়ে দেয় এই রসুন-দুধ। এমনিতেই গরম দুধ ব্যথা কমায়, সেই সঙ্গে রসুন প্রদাহ থেকে রক্ষা করে। সব মিলিয়ে খুব ভালো উপকার পাওয়া যায় বাতের ব্যথায়।

অনিদ্রার সমস্যা দূর করে
হাজার চেষ্টা করলেও রাতে ঠিক করে ঘুম হয় না অনেকেরই। এরকম হলে এক গ্লাস রসুন-দুধ খেয়ে নিন। সমস্যা দূর হয়ে আরামের ঘুম দিতে পারবেন।

এছাড়া ঠান্ডা-কাশি কমাতে রসুন-দুধের পানীয় খেলে উপকার পাবেন। এই রসুন-দুধ প্রজননক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।

রসুন-দুধ পানীয় যেভাবে প্রস্তুত করবেন

আধা লিটার দুধ, খোসা ছাড়ানো ১০ কোয়া থেঁতলানো রসুন, সামান্য চিনি এবং অল্প পরিমাণে পানি। এবার একটি পাত্রে দুধ ও পানি মেশান। এতে থেঁতলানো রসুন দিন। এরপর ফোটানোর জন্য চুলায় দিন। ভালো করে ফুটিয়ে নামিয়ে ফেলুন। এরপর প্রয়োজন অনুযায়ী চিনি মেশান। উষ্ণ থাকতে থাকতে পান করুন।

রসুন আবার সঙ্গে দুধ, শুনলেই অনেকে অবাক হবেন। তবে আরও অবাক হবেন এর উপকারীতা সম্পর্কে জানলে। যেকোনো ব্যথা উপশমে যদি দুধ আর রসুন একসঙ্গে খাওয়া যায় তাহলে খুব ভালো ফল পাওয়া যায়। এছাড়াও ক্যান্সার থেকে দূরে রাখে এই খাবার। সবচেয়ে বেশি উপকারী হলো যৌবন ধরে রাখতে। এটি বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও রসুন-দুধ থেকে বেশ কয়েকটি উপকার পাওয়া যায়। সেগুলো হলো- কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়


রসুন এর উপকারিতা ,রসুন খেলে কিহয়, সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা, কাঁচা রসুনের উপকারিতা, জানতে চাই খালি পেটে রসুন কিভাবে খেতে হয়, Rosuner upokarita bangla tips Rasuna রা upakarita রসুন খাওয়ার উপকারিতা

ঘুরতে যাওয়া যুবক কে খেয়ে ফেললো কুমির,মুহূর্তেই ভাইরাল ,(দেখুন ভিডিও)

ঘুরতে যাওয়া যুবক কে খেয়ে ফেললো কুমির,মুহূর্তেই ভাইরাল ,(দেখুন ভিডিও)


নেটদুনিয়ায় বেশকিছু ভিডিও ভাইরাল হয় যেখানে আমরা দেখতে পাই অনেকের অবাক করা কিছু ঘটনা। এই সমস্ত ভিডিও বর্তমানে ইন্টারনেট দুনিয়ায় বেশ হৈচৈ সৃষ্টি করেছে।

এই ভিডিও মানুষ বেশ পছন্দ করছেন বটে। অনেকে আবার এই সমস্ত ভিডিও দেখে দিনের ক্লান্তি দূর করেন। আজ কাল সোশ্যাল মিডিয়া এমন এক প্লাটফর্ম যেখানে ভালো খারাপ উভয় দিক রয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়াকে কেন্দ্র করে কেউ কেউ নিজের প্রতিভা বিকাশের মধ্য দিয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে আবার কেউ মারামারি হাতাহাতির মাধ্যমে ভাইরাল হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিনিয়ত হাজার হাজার ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে।

মানুষের হাতে হাতে এখন এন্ড্রয়েড ফোন থাকায় তা ক্যামেরা বন্দী করে রাখছে অনেকে। এই ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে চলেছে দিন দিন এবং তা ভাইরাল হচ্ছে প্রতিনিয়ত।

টিকটক ফেসবুক লাইকি এ ধরনের অ্যাপস গুলোর মাধ্যমে ভিডিও যেমন ভাইরাল হচ্ছে তেমনি মুঠোফোনে হঠাৎ করেই ঘটে যাওয়া ম্প্রীতি দেখা গেছে যে যুবরগুনায় ঘুরতে যাওয়া যুবক কে খেয়ে ফেললো কুমির,মুহূর্তেই ভাইরাল ,(দেখুন ভিডিও)

আরও পড়ুনঃ দীর্ঘদিন পর সংবাদপাঠিকা রেহনুমা মোস্তফা এবার ঈদের বিশেষ ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। ৭ পর্বের বিশেষ এই ধারাবাহিকটির নাম ‘থ্রি ব্যাচেলর’।

রহুল আমিন পথিকের রচনায় এটি নির্মাণ করেছেন নাসির উদ্দিন মাসুদ। ধারাবাহিকের গল্পে রেহনুমার প্রেমিক হিসেবে দেখা যাবে তিন ব্যাচেলর মারজুক রাসেল, চাষী আলম ও পীযূষ সেন বেনুকে।

এবারের ঈদে একুশে টিভি ও এম কে প্রোডাকশনের ইউটিউব চ্যানেলে এটি সম্প্রচার হবে। ৮ বছর ধরে সংবাদ উপস্থাপনা করছেন রেহনুমা। গত বছর মুরসালিন শুভর ‘ভাড়াটিয়া’ নাটকে অভিনয় করেন রেহনুমা।

চিত্রনায়ক ইমনের সঙ্গে ইমেল হকের নির্মাণে মধুমতি ব্যাংকের বিজ্ঞাপনেও কাজ করেছন তিনি। প্রচারের অপেক্ষায় রয়েছে তার অভিনীত সোহেল আরমানের ‘রাজপুত্র’, চয়নিকা চৌধুরীর ‘সংসার’সহ বেশকিছু নাটক।

ধারাবাহিকটি নিয়ে রেহনুমা বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই নিজেকে পর্দায় দেখার ইচ্ছা থেকে সংবাদ উপস্থাপনা পেশায় আসা। তবে মিডিয়ার অন্য কাজ করতেও আগ্রহী ছিলাম। সেই হিসেবে কিছু বিশেষ নাটক ও ধারাবাহিকে অভিনয় করেছি। আশা করছি, কাজটি সবার কাছে উপভোগ্য হবে।’

Wednesday, July 14, 2021

মেয়েদের বিশেষ ডায়েট কেন প্রয়োজন? খাবারগুলো কী, জেনে নিন

মেয়েদের বিশেষ ডায়েট কেন প্রয়োজন? খাবারগুলো কী

সারাদিন মেয়েরা সংসারের অনেক কাজ করেন। এতে দিনশেষে তাদের শরীর-মন হয়ে পড়ে ক্লান্ত-শ্রান্ত। কর্মজীবী নারীদের অবস্থা তো আরো দায়িত্বের, আরো ক্লান্তির। সংসার-সন্তান-অফিস সামলে নিজের প্রতি যত্ন নেওয়ার সামান্য সময়টুকুও পান না। কোনো ফুসরত নেই এই ব্যস্ততার। বাড়ির সবার খেয়াল রাখতে গিয়ে নিজের খাওয়াদাওয়ার দিকেই নজর দেন না অনেক মেয়েরা। এর প্রভাবে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরে পুষ্টিগুণের অভাব দেখা যায়। ফলে এমন কিছু খাবার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে, যাতে সেই অভাব পূরণ হয়ে যায়। জেনে নিন সে খাবারগুলো সম্পর্কে।

মেয়েদের বিশেষ ডায়েট কেন প্রয়োজন

শাক-সবজি

প্রতিটি মৌসুমের নানা রকমের সবুজ শাক-সবজি, লেটুস পাতা, ব্রকোলির মতো সবজিগুলো খাবার তালিকায় রাখুন। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে কোলাজেন কমে যায় শরীরে। ফলশ্রুতিতে ত্বকে বলিরেখা দেখা দেয়। তাই নানা রকম দামি প্রসাধনী ব্যবহার করার বদলে যদি প্রতিদিনের খাওয়া-দাওয়ার দিকে নজর দেন, তা হলে তুলনামূলক বেশি উপকার পাবেন।

মেয়েদের বিশেষ ডায়েট কেন প্রয়োজন? খাবারগুলো

বিভিন্ন রকমের বাদাম

বাদামে গুড ফ্যাট ও প্রেটিন থাকে। আমণ্ড, পেস্তা, ওয়ালনাট, কাজু বাদাম, চিনে বাদাম- সবই স্বাস্থ্যকর স্নাক্স হিসাবে খেতে পারেন। কিছু বাদাম রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে ঘুম থেকে উঠে খেলে ভালো উপকার পাবেন। এবং সকালের ব্যস্ততায় চটজলদি খাওয়াও হয়ে যাবে। এ ছাড়া চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্সসিড বা তিসি, কুমড়োর বিচি, কাঁঠালের বিচিসহ পুষ্টিগুণে ভরপুর আরো বেশকিছু বিচি একসঙ্গে মিশিয়ে রেখে দিন। বিকেলের দিকে খিদে পেলে অল্প করে খেয়ে নিতে পারেন। ভালো উপকার পাবনে।

মেয়েদের বিশেষ ডায়েট কেন প্রয়োজন

ওটস

স্বাস্থ্যকর সকালের নাস্তার জন্য ওটসের মতো ভালো জিনিস হয় না। ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে ওটস। অনেকেই গ্লুটেন (এটি বিশেষ এক ধরনের প্রোটিন- যা গম, রাই, বার্লি জাতীয় শস্য থেকে পাওয়া যায়। যেমন রুটি, সুজি, পাস্তা, কেক, পাউরুটি, বিস্কুট) পছন্দ করেন না বা তাদরে বিপাকক্রিয়ায় সমস্যা হয়। তারা নিশ্চিন্তে খেতে পারেন ওটস। ওটস গুঁড়া করে তা দিয়ে রুটি, কেক, প্যানকেক- সব রকমের খাবারই বানাতে পারেন। যারা ওজন নিয়ে চিন্তিত তারা দুপুরেও খেতে পারেন ওটসের খিচুড়ি।

মেয়েদের বিশেষ ডায়েট কেন প্রয়োজন? খাবার

দই

দইয়ে আছে প্রচুর গুড ব্যাক্টেরিয়া। তাই হজমশক্তি বাড়াানোর জন্য এটি দারুণ উপকারী। ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও দইয়ের বিকল্প নেই। গ্রিক ইয়োগার্ট খেলে অনেক বেশি পরিমাণে প্রোটিন আর ক্যালশিয়াম পাবেন। তবে বাড়িতে তৈরি দই সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর। বাজার থেকে কোনো ফ্লেভার দেওয়া দই কেনার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন। কারণ, এতে বাড়তি চিনি খাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

মেয়েদের বিশেষ ডায়েট কেন প্রয়োজন? খাবারগুলো কী

ডিম

ডিমে শুধু প্রোটিনই নয়, কিছু পরিমাণে ভিটামিন ডি’ও পাবেন। যা সাধারণত মেয়েদের শরীরে এমনিতেই কম থাকে। ডিম দিয়ে নানা রকম মেন্যু সহজেই তৈরি করা সম্ভব। পোচ, অমলেট আরো কতো কি। তবে সেদ্ধ ডিম খাওয়া সবচেয়ে উপকারি। এমনিতে দিনে একটা করে ডিম এখন ডাক্তাররা খেতে বলেন। তবে যাদের কোলেস্টেরল খানিকটা বেশি তারা ডিমের সাদা অংশ খেতে পারেন। কিংবা সপ্তাহে ৩ দিন আস্ত ডিম খেতে পারেন।

ডায়েট চার্ট মেয়েদের, ওজন কমানোর ডায়েট চার্ট, ডায়েট চার্ট বাংলা ক্রাশ ,ডায়েট চার্ট বেস্ট, ডায়েট চার্ট ডায়েট করার নিয়ম, ডায়েট কন্ট্রোল চার্ট মেয়েদের, ওজন কমানোর উপায়

দীর্ঘ সময় কম্পিউটারে কাজ, ঘাড়-পিঠ ব্যথায় যে ব্যায়ামগুলো করবেন

 

দীর্ঘ সময় কম্পিউটারে কাজ, ঘাড়-পিঠ ব্যথায়

অফিস মানেই কাজ। নেই আয়েশ করার কোনো সুযোগ। টানা ঘাড় গুঁজে কাজ করা। অনেকক্ষণ ধরে চেয়ার টেবিলে বসে কম্পিউটারের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকলে ঘাড়ে ব্যথা করে। অতিরিক্ত কাজের চাপে শারীরিক ক্লান্তি জমতে থাকে। এর কারণে মাথা ব্যথা, মানসিক অবসাদও দেখা দিতে পারে। শরীরকে চাঙ্গা রাখতে অফিসের চেয়ার টেবিলে বসেই ছোট ছোট কিছু ব্যায়াম করে নিতে পারেন। এতে ক্লান্তি কিছুটা হলেও কমবে।

Tuesday, July 13, 2021

পুরুষের যৌবন শক্তি বাড়ানোর ঘরোয়া পদ্ধতি


পুরুষের যৌবন শক্তি বারানোর ঘোরোয়া পদ্ধতি

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মহিলাদের যৌন ক্ষমতা যেমন কমতে থাকে তেমনই পুরুষদেরও যৌন শক্তি হ্রাস পায়। চল্লিশোর্ধ্ব পুরুষদের মধ্যে অনেকেই নিজের সঙ্গিনীকে শারীরিকভাবে তৃপ্ত করতে পারার অক্ষমতায় ভোগেন। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে পুরুষের লুপ্ত যৌন ক্ষমতা পুনরুদ্ধারের উপায় হল টেস্টোস্টেরন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি (টিআরটি) নামের হরমোন চিকিৎসা। 

অকালে পুরুষত্ব নষ্ট হতে পারে যে ৮টি অভ্যাসে 7 habits that can lead to premature loss of masculinity

 

অকালে পুরুষত্ব নষ্ট হতে পারে যে ৮টি অভ্যাসে

সুস্থ থাকার জন্য চাই স্বাস্থ্যকর জীবনপদ্ধতি। লিঙ্গ সুস্থ রাখতেও তাই ত্যাগ করতে হবে বদভ্যাস। সঠিক না জেনে, উড়ো কথায় কান দিয়ে অনেকেই মনে করেন, ‘আমার হয়ত সমস্যা আছে’। সমস্যা কী, আদৌ সমস্যা আছে কিনা সে বিষয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলতেও বিব্রত বোধ করেন। সমস্যা যদি মনেই হয় তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। তবে বাজে অভ্যাসের কারণেও পুরুষের জননেন্দ্রিয়ের কর্মক্ষমতার ক্ষতি হতে পারে। 

Monday, July 12, 2021

বিবাহীত জীবনে অভিরাম যৌন তৃপ্তি পাওয়ার কৌশল এবং যা খেলে পুরুষ/মহিলদের যৌবন শক্তিশালী হওয়ার ঘরোায়া পদ্ধতি

বিবাহীত জীবনে অভিরাম যৌন তৃপ্তি পাওয়ার কৌশল এবং যা খেলে পুরুষ/মহিলদের যৌবন শক্তিশালী হওয়ার  ঘরোায়া পদ্ধতি

 

 বিবাহিত জীবনে যৌনতায় ফিট থাকতে হলে আপনাকে দৈনন্দিন খাবার দাবারের প্রতি পূর্ণ মনোযোগী হতে হবে। কারণ মানুষ তাদের যৌন শক্তি লাভ করে থাকে তাদের খাবার দাবার থেকেই। সুখী দাম্পত্য জীবনের জন্য স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ভালো বোঝাপড়া থাকার পাশাপাশি দরকার স্বাস্থ্যকর যৌন জীবন।

চা পান করে যেভাবে ত্বক ভালো রাখবেন

 

ত্বক ভালো রাখবেন

গ্রীষ্ম,বর্ষা,শরৎ,হেমন্ত সব সময় বাঙালির পছন্দের তালিকায় থাকে চা। সকালে ঘুম থেকে উঠে, বিকালের নাস্তায়, বন্ধুদের সাথে আড্ডায় চা কম বেশি সবারই পছন্দ। কিন্তু অনেকেই মনে করেন চা পান করলে ত্বকের রফাদফা হয়। কিন্তু বিপরীত কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন রং চা বা দুধ চা যাই হোক না কেন মশলা দিয়ে চা খেলে এর গুণাগুণ অনেক বেড়ে যায়।

তারুণ্য ধরে রাখতে বা যৌবনের সৌন্দর্য ধরে রাখতে যে উপাদান গুলো খাবেন

 

তারুণ্য ধরে রাখতে  বা যৌবনের সৌন্দর্য ধরে রাখতে যা খাবেন

বয়স যাই হোক, কম বয়সেই বয়স্কদের মতো চেহারা হয়ে যাচ্ছে অনেকের। ত্বকে বলিরেখা, চুল পেকে যাওয়া, চোখের তলায় কালি, শরীরে ব্যথা-  এর কারণ? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, স্ট্রেসের কারণেই এই ছাপগুলো কমবয়সিদের চেহারায় পড়ছে। তাছাড়া জীবনযাত্রার মানের তারতম্য হলে, অত্যধিক মাত্রায় ডিভাইসে সময় কাটালে, মদ্যপান, ধুমপানের কারণেও এই সমস্যা দেখা দেয়। 

Sunday, July 11, 2021

ওজন কমায় ফল ও বাদাম এবং যে ভাবে ওজন কমবে তার নিয়ম, কোন কোন ফল ওজন কমাতে সাহায্য করে?

ওজন কমায় ফল ও বাদাম এবং যে ভাবে ওজন কমবে তার নিয়ম, কোন কোন ফল ওজন কমাতে সাহায্য করে?
ফল ও বাদাম

 

ওজন সমস্যায় অনেকেই বিভিন্ন রকম পদ্ধতি নিয়ে থাকেন। কেউ কেউ ব্যায়ামের দিকে নজর রাখেন আবার কেউ কেউ খাবার নিয়ন্ত্রণ করে স্লিম থাকতে চান।

খাবার নিয়ন্ত্রণের ফলে শরীর দুর্বল হবার সম্ভাবনা থাকে। তাই আপনাকে খাবার লিস্টে রাখতে হবে যেসব খাবার ফ্যাট না বাড়িয়ে শরীরের শক্তি ঠিক রাখে সেগুলো। এক্ষেত্রে  ফলমূল এবং বাদাস জাতীয় খাবার সর্বোত্তম। 

Saturday, July 10, 2021

শষাশষার উপকারিতা ও শসা ত্বকের কী কী উপকার করে যে ১৪ কারণে শসা খাবেন, দেখে নিন শশার উপকারিতা-অপকারিতা

 

শষার উপকারিতা ও শসা ত্বকের কী কী উপকার করে যে ১৪ কারণে শসা খাবেন, দেখে নিন শশার উপকারিতা-অপকারিতা
শষা

সারা বিশ্বে আবাদ হওয়ার দিক থেকে ৪ নম্বরে রয়েছে যে সবজিটি, সেটি হলো শসা। শসার রয়েছে হরেক গুণ। রূপচর্চা ও মেদ নিয়ন্ত্রণসহ নানা উপযোগিতা আছে এই সহজলভ্য সবজির।

১০১ বছর বেঁচে থাকার ৭টি উপায়

 

১০১ বছর বেঁচে থাকার ৭টি উপায়

যুক্তরাজ্যে অত্যন্ত সুপরিচিত একজন চিকিৎসক ড. ডন হারপার। মানুষের স্বাস্থ্যের উপর টেলিভিশনে অনুষ্ঠান করে তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। তার চিকিৎসা সংক্রান্ত জ্ঞান দর্শকদের কাছে প্রশংসিত হয়েছে। সম্প্রতি তিনি একটি বই লিখেছেন। বাইটির নাম ১০১ বছর সুস্থ হয়ে বাঁচুন।

সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠলে শরিলের যে ক্ষতি হয় এবং সমধান

 

সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠলে শরিলের যে ক্ষতি হয় এবং সমধান


যুক্তরাজ্যের ৪ লাখ ৩৩ হাজার মানুষের ওপর জরিপ চালিয়ে দেখা যায় সকালে তাড়াতাড়ি ওঠা ব্যক্তিদের চেয়ে রাতজাগা মানুষের অকাল মৃত্যুর আশঙ্কা ১০ শতাংশ বেশি। গবেষণায় দেখা যায় দেরি করে ঘুম থেকে ওঠার কারণে বিভিন্ন মানসিক ও শারীরিক জটিলতার শিকার হতে হয়।

 

Friday, July 9, 2021

নাক ডাকার কারণ ও সমাধান এর উপায়

 


নাক ডাকার কারণ ও সমাধান  এর উপায়



নাক ডাকা সমস্যায় অনেকে ভোগেন। মাঝবয়সী ও বয়স্ক পুরুষের ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি হয়। চল্লিশোর্ধ্ব বয়সে অল্পবিস্তর নাক ডাকা তেমন ক্ষতিকারক নয়। বিকট শব্দে নাক ডাকা যা বন্ধ দরজা দিয়েও পাশের ঘর থেকে শোনা যায়, তা সব বয়সেই অস্বস্তিকর। বাচ্চাদের নাক ডাকা সব সময়ই অস্বাভাবিক, যা সাধারণত বিভিন্ন রোগের কারণে হয়ে থাকে। মারাত্মক হল ঘুমের মধ্যে দমবন্ধ হয়ে আসা বা শ্বাস নেয়ার জন্য হাঁসফাঁস করা যাকে স্নোরিং ও স্লিপ এপনিয়া সিনড্রোম বলে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি শ্বাসের রাস্তায় বাতাস ব্যাপকভাবে বাধাপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে হয়ে থাকে, একে অবসট্রাকটিভ স্লিপ এপনিয়া বলে।

দুপুরের ঘুম ভাব দূর করার উপায়

 

দুপুরের ঘুম ভাব দূর করার উপায়
দুপুরের ঘুম ভাব দূর করার উপায়

অফিস বা বাসাবাড়ি যেখানেই অবস্থান করেন, দুপুরের খাবারের পর প্রতিটি মানুষের মাঝেই একটু ঘুম লক্ষ করা যায়। বিশেষ করে খাওয়ার পর মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ হ্রাস পাওয়ার কারণেই এ ঘুম ভাব আসে।

এটা একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে এ স্বাভাবিক ব্যাপারটি সহজ সাধারণ উপায় অবলম্বন করেই দূর করা যায়। নিচে দুপুরের ঘুম ভাব দূর করার কয়েকটি উপায় নিয়ে আলোচনা করা হলো :

Thursday, July 8, 2021

টমেটোর পুষ্টির গুণাগুন

 

 

টমেটোর পুষ্টির গুণাগুন
টমেটো

ফলের রাজা যদি হয় আম তবে সবজির রাজা অবশ্যই বলা উচিত টমেটোকে। টমেটো যেমন হার্টের সমস্যা দূরে রাখতে পারে তেমনই ডায়াবেটিস, কিডনির সমস্যা রুখতেও অনস্বীকার্য। টমেটোয় থাকা লাইকোপেন প্রোস্টেট, কলোরেকটাল বা পেটের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেক কমিয়ে দেয়। প্রাকৃতিক এ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রুখতে পারে। কাঁচা টমেটো থেকেও বেশি উপকারী রান্না টমেটো। তাই যত পারুন টমেটোর সুপ খান, রান্নায়ও ব্যবহার করুন টমেটো। টমেটোর মধ্যে থাকা ভিটামিন ‘বি’ ও পটাশিয়াম রক্তের কলেস্টেরলের মাত্রা কমায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। প্রতিদিনের ডায়েটে টমেটো থাকলে হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক ও হার্টের অন্য সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। কিডনি ভালো রাখতে টমেটো খেতে পারেন। টমেটোর মধ্যে থাকা ক্রোমিয়াম ও অন্যান্য মিনারেল রক্তে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। টমেটোয় পর্যাপ্ত  ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ‘কে’ থাকে। হাড়ের টিস্যু ঠিক রাখতে ও ছোটখাটো সমস্যা দূর করতে টমেটো অপরিহার্য।

Wednesday, July 7, 2021

শিশুর স্মার্টফোন আসক্তি কমানোর ৪ উপায়

 

শিশুর স্মার্টফোন আসক্তি

করোনা মহামারির শুরু থেকেই সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার কারণে শিশুরা ঘরবন্দী হয়ে পড়েছে। লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা ও বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়ার ফুরসত নেই তাদের। একঘেয়েমি জীবন কাটাচ্ছে শিশুরা। এর ফলে অধিকাংশ শিশু-কিশোরই আসক্ত হয়ে পড়েছে স্মার্টফোন তথা ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের প্রতি।

শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যা খাওয়াবেন

 

শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যা খাওয়াবেন

করোনা প্রতিরোধে ক্ষমতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়েনোর বিকল্প নাই। যার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যত বেশি, সে তত ভালো রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম হবে এবং সংক্রমণের ঝুঁকিও কমবে। তাই প্রাপ্ত বয়স্কদের তুলনায় শিশুদের স্বাস্থ্যকর এবং ফিট থাকার জন্য একটি ভালো ডায়েটের প্রয়োজন। কারণ, এটি শিশুকে রোগ সংক্রমণের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করবে।

Tuesday, July 6, 2021

মিষ্টি কুমড়া মানব দেহের যে বিশেষ ৬ টি উপাদান

মিষ্টি কুমড়া মানব দেহের যে বিশেষ  ৬ টি উপাদান
Misti Kumra 
সবজি হিসেবে মিষ্টি কুমড়া সুপরিচিত ও খুবই পুষ্টিদায়ক। আপনি একজন স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ হিসেবে প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন মিষ্টি  কুমড়া খান। এই সবজিটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ স্বাস্থ্য উপকারিতা। মিষ্টি কুমড়া ভিটামিন এ, বি-কমপ্লেক্স, সি এবং ই, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, জিঙ্ক, ফসফরাস, কপার, ক্যারটিনয়েড এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমূহের ধারক। এছাড়াও বিটা-ক্যারোটিন সমৃদ্ধ এই সবজিটি আমাদের দেহের ক্যান্সার প্রতিরোধক কোষ গঠন করে। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদন থেকে আরও জেনে নিন মিষ্টি কুমড়ার আরও বিশেষ ৬ উপকারিতা সম্পর্কে-

যা খেলে পুরুষের শরীর ঠিক থাকে #পুরুষেরশরীরঠিকথাকে

 

যা খেলে পুরুষের শরীর ঠিক থাকে
#healthbangla #health #শরীরস্বাস্থ্য #coronavirus

বয়স লুকাতে চান? সুস্থ থাকতে তারুণ্য ধরে রাখতে কিছু খাবার পুরুষের জন্য অতি প্রয়োজনীয় নিয়মিত এসব খাবার খেলে সহজে বয়সের ছাপ পড়ে না বয়স বাড়তে শুরু করলে শরীরে তার চিহ্ন ফুটতে শুরু করে শুধু বয়সের ছাপ নয়, শরীর দুর্বলবোধ হতে থাকে যাঁরা বংশগতভাবে ভাগ্যবান বা যাঁরা স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে সহজে বয়স বোঝা যায় না বয়স চল্লিশের কোঠায় যাওয়ার পর থেকে মেটাবলিজমের হারকমতে থাকে তাই সময় শরীর ঠিক রাখতে খাবার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যদিও দেহঘড়ির চলার পথ আটকানো কঠিন, তারপরও কিছু খাবারের কারণে বয়সের ছাপ পড়ার হার ঠেকিয়ে রাখা যায় ভারতের পুষ্টিবিদ শিল্পা অরোরার মতে, কিছু খাবার আছে, যা ফাইটোনিয়ট্রিয়েন্টে ভরপুর ছাড়া তারুণ্য ধরে রাখতে ওমেগা- ফ্যাট, লাইকোপেন, ভিটামিনসিনিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত তারুণ্য ধরে রাখেএমন কয়েকটি খাবার সম্পর্কে জেনে নিন:

Latest

হাতের স্পর্শে সত্যিই কি স্তনের আকার বৃদ্ধি

Featured Post

আলট্রাসনগ্রাম ছাড়াই যেভাবে জানবেন গর্ভের শিশু ছেলে নাকি মেয়ে! জেনে নিন বিস্তারিত-

গর্ভবতী নারীদের সঙ্গে তার বন্ধুরা বা আত্মীয়রা কথা বলার সময় অবশ্যই জিজ্ঞেস করেন, শিশুটি ছেলে না কি মেয়ে হবে? এটি প্রায় সকলের জন্য একটি মজ...

jk