বয়স বাড়ার সঙ্গে নারীর সন্তান ধারণ ক্ষ’মতা প্রাকৃতিকভাবেই খানিকটা কমে আসে। শুধু তাই নয়, জীবনযাপনের আরো কিছু বি’ষয় সন্তান ধারণক্ষ’মতাকে কমিয়ে দেয়। চলুন বিস্তারিত জেনে নিন অতিরিক্ত ওজনঅতিরিক্ত ওজন সন্তান না হওয়ার একটি অন্যতম কারণ।
- এটি শরীরের হরমোনের মাত্রাকে প্রভাবিত করে এবং নারীর সন্তান ধারণ ক্ষ’মতাকে অত্যন্ত জটিল করে তোলে। এর ফলে নারীর জরায়ুর কার্যক্ষ’মতাও হ্রাস পায়। ২০০৯ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, ১৮ বছর বয়সের যেসব নারী
- ওজনাধিক্যের সমস্যায় রয়েছেন, তাঁরা জরায়ুর বিভিন্ন সমস্যায় আ’ক্রা’ন্ত হন এবং তাঁদের সন্তান জন্ম’দানের ক্ষ’মতা কমে যায়।২. রু’গ্ন শরীরঅতিরিক্ত ওজন যেমন সন্তান ধারণ ক্ষ’মতা হ্রাস করে, তেমনি খুব বেশি পাতলা হওয়াও ক্ষ’তিকর। বেশি চিকন হলে নারীর দেহে ল্যাপটিন হরমোনের অভাব হয়।
- এই হরমোন ক্ষুধাকে নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরে এই হরমোনের ঘাটতি হলে ঋতুচক্রের সমস্যা হয়। তাই গবেষকদের মতে, উচ্চতা এবং ওজনের সামঞ্জস্য বজায় রা খু’ন।
- সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন ঠিক রা খু’ন। এটি নারীর বন্ধ্যত্ব দূর করতে সাহায্য করে।বয়স বেশি হওয়যখন নারীর ঋতুচক্র স্বাভা’বিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়, তখন সে আর সন্তান ধারণ Child capacity করতে পারে না। ঋতুচক্র একবারে বন্ধ হয়ে যাওয়াকে মেনোপজ বলে। তবে যদি মেনোপজের
- ঠিক আগের পর্যায়ে শরীরে ইসট্রোজেন বা প্রোজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায় বা একদমই নিঃসৃত না হয়, তখন তাকে পেরিমেনোপজ বলা হয়। মেনোপজ হয় সাধারণত ৪৫ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে। ৪৫ বছরের আগেই পেরিমেনোপজ ‘’হতে পারে।
- তাই অধিকাংশ চিকিৎসকের মতে, ৩৫ বছরের আগে সন্তান নেওয়া উচিত। এর পরে সন্তান ধারণক্ষ’মতা কঠিন হয়ে পড়ে। বংশগত কারযদি আপনার মায়ের মেনোপজ আগে হয়, তবে আপনারও আগে থেকেই মেনোপোজ হওয়ার আশ’ঙ্কা থাকে।
- নারীরা জন্মায় কিছু নির্দি’ষ্ট সংখ্যক ডিম্বাণু নিয়ে এবং এই জিনিসটি বেশি হওয়া বা কম হওয়ার পেছনে জিনগত কারণও কাজ করে। এ রকম অনেক কিছুই নির্ভর করে বংশগত কারণে। গবেষকদের মতে, যদি পরিবারে দেরিতে সন্তান ধারণের ইতিহাস থাকে, তবে আপনারও দেরিতে সন্তান ‘’হতে পারে।
No comments:
Post a Comment
আপনার মেসেজের জন্য ধন্যবাদ, আপনাদের সকল মেসেজ গুলি আমি দেখি, ব্যাস্ততার জন্য অনেক সময় উত্তর দেওয়া সম্ভব হয়না, আশা করি সময় করে সবার উত্তর দিবো, ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।