Adsterra

a-ads

pop

Wednesday, April 28, 2021

দেশ ছেড়েছেন বসুন্ধ'রার এমডির স্ত্রী' সাবরিনা সোবহান

 


দেশ ছেড়েছেন বসুন্ধ'রা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরের স্ত্রী' সাবরিনা সোবহান।

গতকাল মঙ্গলবার দেশের শীর্ষ একটি ইংরেজি দৈনিককে বিমান বন্দরের নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর (এভিএসইসি) এক শীর্ষ কর্মক'র্তা এ খবর নিশ্চিত করেছে।

তিনি বলেছেন, “গত সোমবার বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে একটি কার্গো ফ্লাইটে করে সায়েম সোবহান আনভীরের স্ত্রী' ঢাকা ত্যাগ করেন।’তবে কার্গো ফ্লাইটে করে তিনি কোন জায়গায় গেছেন তা জানাতে পারেননি বিমান বন্দরের নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর (এভিএসইসি) ওই শীর্ষ কর্মক'র্তা।

এভিএসইসি’র শীর্ষ কর্মক'র্তা বলেন, ‘একই দিন সায়েম সোবহানও দেশ ছাড়ার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু পারেননি।’তবে সায়েম কীভাবে দেশ ছাড়ার চেষ্টা করেছিলেন এবং কী কারণে যেতে পারেননি সে বিষয়ে এভিএসইসি’র এই শীর্ষ কর্মক'র্তা বিস্তারিত জানাতে পারেননি।

এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর গুলশানে ফ্ল্যাট থেকে কলেজছা'ত্রী মোসারাত জাহান মুনিয়ার ম'রদেহ উ'দ্ধা'রের ঘটনায় দায়ের হওয়া মা'ম'লার আ'সা'মি বসুন্ধ'রা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরের বিদেশযাত্রার ওপর আ'দা'লত নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন।

Friday, April 23, 2021

এ কেমন প্রেম! স্বামীকে ছেড়ে সৎ ছেলেকে বিয়ে

 

মারিনা ব্লামাশেভা ও ভ্লাদিমির।

প্রেম মানে না কোনো বাধা, মানে না কোনো ব্যবধান, দেখে না কোনো সম্পর্কের বেড়াজাল। কখনো কখনো হয়তো কোনো কোনো প্রেমের সম্পর্ক সমাজের চোখে দৃষ্টিকটু লাগে। কিন্তু প্রেম তো। তাতে সবই সম্ভব! চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনই এক প্রেমের গল্প।রাশিয়ার ক্রাসোন্দার  ক্রাই নামক এলাকায় বেশ জনপ্রিয় নাম মারিনা ব্লামাশেভা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বহু ফলোয়ার রয়েছে তার। ৩৫ বছর বয়সী মারিনা সম্পর্কে নিজের থেকে ১৫ বছরের ছোট ভ্লাদিমিরের সৎমা। 

ভ্লাদিমিরের বাবা ‘আর’র বছর দশেক আগে বিয়ে করেছিলেন এই সুন্দরীকে। এক দশকের ‘অসুখী’ দাম্পত্যের পর মারিনা বুঝতে পারেন, ‘না, তিনি কখনো আরে’কে ভালোবাসেননি’। তিনি ভালোবেসেছেন সৎ ছেলে ভ্লাদিমিরকে। তারপর বাবার অজান্তেই শুরু হয়ে যায় সৎ মা এবং ছেলের প্রেম। একে অপরের সঙ্গে শারীরিক-মানসিক সবদিক থেকেই জড়িয়ে যান। সেই প্রেম এবার গড়াল বিয়ের পিঁড়ি পর্যন্ত।নিজের স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে গত সপ্তাহেই সৎ ছেলেকে বিয়ে করেছেন মারিনা। রেজিস্ট্রি অফিসে বিয়ে করার পর রীতিমতো বিয়ের পোশাকে সেজে রিসেপশনেরও আয়োজন করেছেন মারিনা এবং তার ১৫ বছরের ছোট ‘বর’। বেশ কিছু অতিথিও এসেছিলেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় মারিনা লিখছেন, আমি আমার সত্যিকারের জীবনসঙ্গীকে খুঁজে পেয়েছি। ইচ্ছে ছিল এ বছরের শুরুর দিকেই বিয়েটা সেরে ফেলব। কিন্তু লকডাউনের জন্য সেটা হলো না। গত সপ্তাহেই আমরা বিয়ে করেছি।এই ঘটানার সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো, মারিনা ও ভ্লাদিমিরের এই বিয়ে মারিনার আগের স্বামী তথা ভ্লাদিমিরের বাবাও মেনে নিয়েছেন। অনেকে অবশ্য সৎ সন্তানের সঙ্গে মারিনার এই বিবাহের সম্পর্ক খোলা মনে মানতে পারছেন না। কিন্তু তাতে কি আসে যায়!

সূত্র : সংবাদ প্রতিদিন।

Tuesday, April 20, 2021

লাইফস্টাইল যৌনতা ও সম্পর্ক যৌনতার আনন্দকে বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে সংগীত! জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা




দু’টি শরীর যখন কাছাকাছি আসে তখন গোটা পৃথিবী থেকে ক্রমেই দূরে সরে যেতে থাকে তারা। আর সব কিছু ভুলে একে অপরের সান্নিধ্যের মধ্যে ডুবে যাওয়াই তখন তাদের ‘পাখির চোখ’। কিন্তু আজকের এই টেনশনে ভরা দৈনন্দিন দৌড়ঝাঁপের জীবনে ব্যাপারটা খুব সহজ নয়। নানা রকম মানসিক চাপ যৌনতার (Physical intimacy) রঙিন মুহূর্তের জৌলুস কমিয়ে দিতে পারে! এই পরিস্থিতি থেকে আপনাকে বাঁচাতে পারে সংগীত (Music)। হ্যাঁ, মিলনের আনন্দকে বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে পারে আবহে বাজতে থাকা সংগীতের মূর্চ্ছনা।

আরও পড়ুন: যৌনতার আনন্দকে বহুগুণ বাড়িয়ে

নিউরোসাইকোলজিস্ট ড. রন্ডা ফ্রিম্যান জানাচ্ছেন, যৌন তৃপ্তিতে সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে সংগীত। পরস্পরের মধ্যে বন্ধনের অনুভূতিকে আরও বাড়িতে দিতে পারে। ঠিক কেমন ভাবে সংগীত আপনার যৌন অভিজ্ঞতাকে আরও রঙিন করে তুলতে পারে। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, যৌনতার সময় সংগীত শুনলে মন থেকে সব জড়তা দূর হয়ে তা মুক্ত হয়ে যেতে থাকে। আর কে না জানে মুক্ত মন হল সফল ও সুন্দর যৌনতার এক নিপুণ মাপকাঠি। কেবল মনকে মুক্ত করাই নয়, মন থেকে যাবতীয় অবসাদকে ঝেড়ে ফেলতেও সাহায্য করে সংগীত। তাছাড়া এর ফলে নার্ভাস ভাবও কেটে যায়। তাছাড়া সংগীত যেহেতু মনঃসংযোগ বাড়াতে সাহায্য করে তাই এক্ষেত্রেও আপনার সেক্সুয়াল পারফরম্যান্সকে আরও নিখুঁত করে তুলতে পারে সংগীত।


তীব্র যৌন চাহিদা মেটাতেই পৃথিবীতে আসে এলিয়েনরা! মার্কিন লেখকের দাবিতে চাঞ্চল্য

 






রাতের অন্ধকারে লুকিয়ে ভিনগ্রহ থেকে পৃথিবীতে আসে ওঁরা। যৌন চাহিদা চরিতার্থ করতে মানুষ খোঁজে। কখনও সঙ্গমে লিপ্ত হয়, কখনও আবার শরীর পছন্দ হলে অপহরণ করে নিয়ে যায়। নাহ, স্টিভেন স্পিলবার্গ কিংবা রিডলি স্কটের কোনও সিনেমার কথা হচ্ছে না। সত্যিই এ পৃথিবীতে যৌন চাহিদা মেটাতে আসে এলিয়েনরা (Aliens)। নিজের বইয়ে এমনই দাবি করেছেন জেরোমে ক্লার্ক (Jerome Clark) নামের মার্কিন লেখক।

আনআইডেন্টিফায়েড ফ্লাইং অবজেক্ট (UFO) এবং প্যারানরমাল অ্যাক্টিভিটি নিয়ে গবেষণার জন্য মার্কিন মুলুকে পরিচিত জেরোমে ক্লার্ক। সম্প্রতি নিজের ‘UFOs ইন দ্য লেট টোয়েন্টিথ সেঞ্চুরি’ বই প্রকাশ করেন তিনি। সেখানেই দাবি করেছেন, যৌন চাহিদা পূরণ করতে পৃথিবীতে আসে এলিয়েনরা। গত দুই দশক ধরে এই কারণেই একাধিক মানুষকে অপহরণ করা হচ্ছে। ২০১৪ সাল থেকে অন্তত ২১২ জনকে অপহরণ করা হয়েছে এবং এলিয়েনদের সঙ্গে যৌনক্রিয়া করতে বাধ্য করা হয়েছে বলে বইটিতে দাবি করা হয়েছে।



যৌন সঙ্গী জোটাতে না পারলে আপনি বিকলাঙ্গ! WHO-এর নির্দেশিকায় বিতর্ক

 আপনার জীবনে প্রেম নেই, যৌনতা নেই, আপনি হতাশ..। আপনার সেই হতাশা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। কারণ, সম্প্রতি হু-এর তরফে নতুন নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। যে নির্দেশিকা অনুযায়ী কেউ উপযুক্ত যৌন সঙ্গী জোটাতে না পারলে, বা কারও সঙ্গে এক বছর বা তারও বেশি সময় ধরে যৌন সম্পর্কে যুক্ত থাকার পরও গর্ভধারণ করতে না পারলে সেই ব্যক্তিকে ‘বিকলাঙ্গ’ বলে দেগে দেওয়া হবে। যদিও, এখনও এই নির্দেশিকা লাগু হয়নি। এনিয়ে আলোচনা চলছে।

জীবনের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ যৌনতা। অনেকে বলেন, যৌনতা সকলের অধিকার। যদিও অনেকেই সঙ্গীর অভাবে যৌনতা যথাযথভাবে উপভোগ করার সুযোগ পান না। সঙ্গী থাকলেও কারও কারও ক্ষেত্রে হয়তো তা হয় অনেক বেশি বয়সে। সেক্ষেত্রে কিন্তু এবার থেকে তাঁদের ‘বিকলাঙ্গ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হতে পারে। এক কথায়, সঙ্গী জোগাড় করার অক্ষমতাকেও এবার বিকলাঙ্গ বলার অন্যতম কারণ বলে ধরে নেবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। শুধু তাই নয়, ঘুরিয়ে প্রজননে অক্ষমতাকেও সেই একই শ্রেণিভুক্ত করা হবে। বলা হয়েছে, কোনও সাধারণ দম্পতি যদি নিয়মিত ১২ মাস যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার পরও গর্ভধারণে ব্যর্থ হয়, তাহলে তাদেরও বিকলাঙ্গ হিসেবে ধরে নেওয়া হবে। তবে, এক্ষেত্রে শর্ত হল, ওই দম্পতিকে অবশ্যই অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হতে হবে, এবং সন্তান ধারণের চেষ্টা করতে হবে।

আরো পড়ুন বিস্তারিত জানুন:আপনার স্ত্রীর সাথে সেক্স কীভাবে করা যায়!

ভাবছেন, হঠাৎ কেন এমন বদখত নির্দেশিকা জারি করতে চলেছে WHO? আসলে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ভাল উদ্দেশ্যেই এই পদক্ষেপটি করতে চাইছে। আসলে ‘হু’ প্রত্যেক নাগরিকের প্রজননের অধিকার নিশ্চিত করতে চাইছে। তাই যৌন সঙ্গী জোগাড়ে ব্যর্থ যারা, তাদের চিহ্নিতকরণের জন্য এই উদ্যোগ। তাছাড়া, যারা প্রজননে অক্ষম, তাদের জন্য কৃত্রিম প্রজননের ব্যবস্থাও নিশ্চিত করতে চাইছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তাই, মূলত চিহ্নিতকরণের জন্য এই নির্দেশিকা। আগামী বছরই গোটা বিশ্বের সব দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রকে এই নির্দেশিকা পাঠানো হবে।তাদের সম্মতি মিললেই আইন চালু হবে বিশ্বজুড়ে। তবে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই নির্দেশিকা নিয়ে তীব্র আপত্তি জানিয়েছে মানবাধিকার সংগঠনগুলি।

Sunday, April 18, 2021

রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড কমানোর উপায়

 ট্রাইগ্লিসারাইড বা টিজি মূলত একধরনের ফ্যাট। স্থূলতা, ডায়াবেটিস, বেশি শর্করা খাওয়া এবং কম কায়িক শ্রমের কারণে ট্রাইগ্লিসারাইড বেড়ে যেতে পারে। বিপরীতে কমে যায় গুড কোলেস্টেরল বা এইচডিএল। রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে গেলে প্যানক্রিয়াটাইটিস, ফ্যাটি লিভার ইত্যাদি হতে পারে। তবে কিছু সচেতনতা আর খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনে খুব সহজেই ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ বা কমানো যায়। এ ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনাই সবচেয়ে জরুরি। মনে রাখতে হবে, ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে—

মিষ্টি যখন দাঁতের জন্য ক্ষতিকর

 অনেকেই মনে করেন, মিষ্টিজাতীয় খাবার মানেই দাঁতের জন্য ক্ষতিকর। তাই এ ধরনের খাবার অনেকে এড়িয়ে চলেন। চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার নিজে তেমন সমস্যা করে না। তবে মিষ্টিজাতীয় খাবার থেকে তৈরি হওয়া অ্যাসিড দাঁতের এনামেল ক্ষয়ের জন্য দায়ী। মাড়ির জন্যও তা ক্ষতিকর। তাই মিষ্টিজাতীয় খাবার খেলে তার অবশিষ্টাংশ যেন দাঁতের ফাঁকে বা মুখের আনাচে-কানাচে না আটকে থাকে, সেই ব্যবস্থা নিতে হবে। এ জন্য খাওয়ার পরই ব্রাশ করা সবচেয়ে ভালো উপায়। এ ছাড়া কোন ধরনের মিষ্টিজাতীয় খাবার দাঁত ও মুখের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে, তা–ও জানা জরুরি।


 ■ প্রক্রিয়াজাত ও রিফাইন্ড চিনি দিয়ে তৈরি খাবার যেমন কোমল পানীয়, ক্যান্ডি, চকলেট, আইসক্রিম, জুস ইত্যাদি দাঁত ও মাড়ির জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। মনে রাখতে হবে, প্যাকেটজাত চিপস, সাইট্রাস বা খুব টক জিনিস, মধু, শুষ্ক ফলও দাঁতের জন্য ভালো নয়। চুইংগাম, মিষ্টি বিস্কুট, জ্যাম, ব্রেকফাস্ট সিরিয়াল, চিনি ইত্যাদিও এড়িয়ে চলতে হবে। আর খেলেও ব্রাশ করে, ভালো করে কুলি করে মুখ পরিষ্কার করে নিতে হবে। প্রচুর পানি পান করতে হবে, যাতে মুখে আটকে থাকা খাবারের টুকরো ধুয়ে যায়।

■ খুব ঠান্ডা বা খুব গরম খাবার দাঁতের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। বিশেষ করে এমন ঠান্ডা বা গরম খাবার পরপর খাওয়া আরও বেশি ক্ষতিকর।

 ■ মিষ্টি হলেও দাঁত ও মাড়ির জন্য ভালো খাবারগুলোর মধ্যে অন্যতম তাজা ফলমূল। যেমন কলা, পেঁপে, কমলা, আপেল, গাজর, আম, শালগম, ভুট্টা ইত্যাদি। আঁশজাতীয় খাবার এবং আমিষযুক্ত খাবার যেমন পনির, দুধ, বাদাম দাঁতকে মজবুত করে। এ ছাড়া সুগার ফ্রি গাম বা মিন্টে জাইলিটল নামে একধরনের রাসায়নিক উপাদান থাকে, যা দাঁতের জন্য ভালো। অধ্যাপক ডা. হুমায়ুন কবীর বুলবুল, অধ্যক্ষ, ঢাকা ডেন্টাল কলেজ

sourch of prothom allo.

পুরুষের যৌন বিষয়ক শারীরবৃত্তীয় কাজগুলো কী কী?

 


যৌন ইচ্ছা (সেক্সুয়াল ডিজায়ারজাগ্রত হওয়া

লিঙ্গোত্থান (ইরেকশনহওয়াযা পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি পাওয়া বা সঠিকভাবে চলাচল করার কারণে হয়পুরুষাঙ্গ দিয়ে প্রয়োজন মতো বীর্য নির্গত হওয়া। তবে এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আরেকটি বিষয়ও জেনে নেওয়া যেতে পারেআর তা হলো পুরুষাঙ্গের শিথিলতা। এসবের মধ্যে পুরুষের লিঙ্গ উত্থানে সমস্যা (ইরেকটাইল ডিজফাংশন)টিই প্রকট সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। সমস্যাটি নানা কারণে হতে পারে। এর বড় একটা কারণ মনস্তাত্ত্বিক। এছাড়া কিছু হরমোনের অভাব অথবা মস্তিষ্কের রোগের কারণেও এমনটি হতে পারে। পুরুষাঙ্গের রক্তনালী সরু হয়ে যাওয়া কিংবা শিরার যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত ধারণ করতে না পারাটাও এমন সমস্যার জন্ম দেয়

দ্রুত বীর্যপাত অনেক পুরুষের জন্যে একটি কমন সমস্যা। শতকরা ৮০লোক  সমস্যায় ভুগছেন। পর্ণ আসক্তিঅতিরিক্ত হস্তমৈথুন  মানসিক দুশ্চিন্তা এর প্রধান কারণ। যৌন সমস্যার মধ্যে আরো রয়েছে স্বপ্নদোষ সমস্যা। দ্রুত বীর্যপাত রোধলিঙ্গ অকেজোলিঙ্গের অসারতাস্বপ্নদোষ রোধে 'নাইট কিংবেশ কার্যকরভাবে কাজ করে। এতে কোনোপ্রকার কেমিক্যাল  প্রিজারভেটিভ নেই।  ঔষধ সেবনের মাধ্যমে হারানো যৌবনশক্তি ফিরে পাওয়া সম্ভব। এতে কেমিক্যাল  প্রিজারভেটিভ না থাকায় এর কোনো বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই নিশ্চিন্তে  ঔষধ সেবন করে দীর্ঘক্ষণ যৌনসঙ্গম করা যায়
'নাইট কিং'সঠিক মাত্রায় ব্যবহারে নারী-পুরুষের যৌনক্ষমতা পরিমিতমাত্রায় বৃদ্ধিসহ দেহের প্রাণশক্তি বাড়ায়। দেহে স্পার্ম বৃদ্ধি করে নারীর বন্ধাত্ম মুক্তি  পুরুষের পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি দেয়। এটি দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ রাখে। রোগ-জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে স্বাস্থ্যের সার্বিক উন্নতি সাধন করে। এটি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের রক্তের গ্লুকোজ কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে। দেহের কোলেস্টেরেল নিয়ন্ত্রণ করে উচ্চ রক্তচাপ হ্রাস করে এবং শরীরের রক্তচাপের মাত্রা স্বাভাবিক করে। নিয়মিত সেবন করলে দেহে রক্ত সঞ্চালন ঠিকমতো হয়। মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়েস্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে
মোটকথা'নাইট কিং'ব্যবহারে : সহবাসকে আনন্দময় করবে। শরীরে অনুভূতি প্রচুর থাকে। লিঙ্গ দীর্ঘক্ষণ শক্ত থাকে। সহবাসের সময় আপনার মনোবল বাড়িয়ে তুলবে। আপনাকে দীর্ঘসময় সহবাসে সহায়তা করবে। সেনসিটিভিটি ভালো হয়। কোনোপ্রকার সাইড ইফেক্ট বা বিরূপ পাশর্^প্রতিক্রিয়া নেই। শরীর ব্যথাও হয় নামাথা ঠান্ডা থাকে। সহজে বীর্যপাত হয় না। সেবনের ৩০ মিনিট পর থেকে কার্যকারিতা শুরু হয় সারারাত সতেজ অনুভূতি থাকে। একবার সহবাস শেষ হবার পরও পেনিস বা লিঙ্গ শক্ত থাকে
'নাইট কিং'এন্ডোক্রাইন গ্ল্যান্ডের ক্রিয়াশক্তি বৃদ্ধি এবং হরমোনাল নিঃসরণ স্বাভাবিক করে। দুর্বল  অক্ষম নার্ভসমূহকে সবলসতেজ  কর্মক্ষম করে। যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে অতীব কার্যকরী  নিরাপদ। এতে কোনো প্রকার রাসায়নিক পদার্থ নেই বলে কোনো পাশর্^প্রতিক্রিয়াও নেই। 'নাইট কিংনিয়মিত সেবনে যৌনশক্তি স্থায়ীভাবে বৃদ্ধি  অতি আনন্দদায়ক করে। মহিলা  পুরুষের হরমোনাল ব্যালেন্স ফিরিয়ে আনে এবং শুক্রানু বৃদ্ধি করে। ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে বন্ধ্যাত্ব দূরীভূত হয়
'নাইট কিং'ব্যবহার বিধি :
সহবাসের আধধণ্টা আগে এক চা চামচ ঔষধ এক কাপ হালকা ঊষ্ণ দুধ বা এক চামচ মধুমিশ্রিত উষ্ণ পানিতে মিশিয়ে পান করবেন। নাইট কিং শুধুমাত্র হালকা গরম পানি দিয়েও সেবন করা যায়। তবে মধু বা দুধের সাথে মিশিয়ে পান করলে এর কার্যকারিতা বেশিক্ষণ থাকে। এতে লিঙ্গের শক্তি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে এবং এক রাতে তিন-চারবারও সহবাস করা যাবে। তবে  সময় শান্ত করতে হবে মন। মনে কোনো ঋনাত্মক ভাবনা বা দুশ্চিন্তা আনলে চলবে না। কারণ স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ হলো শারীরিক  মানসিক অস্থিরতা। নিজেকে শারীরিক মিলনের জন্যে মানসিক  শারীরিকভাবে তৈরি করতে হবে। মানসিক চাপউদ্বেগ কমিয়ে আনতে হবে। মনে রাখবেন মানসিক চাপউদ্বেগউত্কণ্ঠামদতামাকডায়াবেটিস  অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে বাধা সষ্টি করতে পারে
যৌনমিলনের সময় অবস্থানে পরিবর্তন করুন। নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আরও রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে। সঙ্গীর চাহিদার দিকেও নজর দিন। সহবাসের সময় সঙ্গীর আধিপত্যে লজ্জাবোধ করার কোনো কারণ নেই। ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হবেফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমূলনের উপযুক্ত থাকবে। যৌন দুর্বলতার চিকিত্সা নির্ভর করে রোগের কারণের উপর। পুরুষাঙ্গের উত্থানের সমস্যা যদি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় তাহলে অবশ্যই ওই রোগেরও চিকিত্সা করাতে হবে। তবে সচরাচর এই রোগের জন্যে কিছু বাড়তি ওষুধেরও প্রয়োজন হয়। আপনার সমস্যা গোপন না রেখে ডাক্তারের কাছে খোলাখুলিভাবে বলুনতিনি এর চাইতেও আরো বেশি ভালো সমাধানের পথও বাতলে দিতে পারবেন।  সমস্যাসমূহ সমাধানের ক্ষেত্রে লক্ষণভেদে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। তবে একটি বিষয় মনে রাখবেনযেকোনো প্রকার যৌন সমস্যার সমাধান রয়েছে রোগ  রোগের লক্ষ্মণ ভেদে সঠিক চিকিত্সায়। তাই রোগ শরীরে পুষে না রেখে চিকিত্সককে খুলে বলুন
স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির জন্যে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো অনুসরণ করবেন
স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির পথ  পদ্ধতির মধ্যে প্রথমটি হল নিজের খেয়াল  ধ্যান ধারণাকে সব সময় পাক সাফ রাখবেন। নিজের মনকে নিজের আয়ত্বে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করবেন। সত্‍  ভালো লোকদের সাথে চলাফেরা করবেন এসবের সাথে সাথে খাবার  পেট ভালো রাখাও অধিক গুরুত্বপূর্ণ। অধিক মসলাযুক্ত খাবারযেসব খাবার বিলম্বে হজম হয়সেগুলো যথাসম্ভব কম খাবেন। যেমন-গোশতকাবাবডিমঅধিক পরিমাণে চা পানকফি পানবেগুনমশুরির ডাল ইত্যাদি। খাবার-দাবারে বিশেষ করে রাতের খাবার কমিয়ে দেবেন এবং শোয়ার কমপক্ষে দুই ঘণ্টা পূর্বে খাবেন। শোয়ার সময় অধিক পরিমাণে পানি  চা পান করবে না। শোয়ার পূর্বে পেশাব পায়খানার প্রয়োজন সেরে ঘুমাবেন। মূত্রথলিতে পেশাব জমা হয়ে স্বপ্নদোষ হওয়ার ক্ষেত্রে সাহায্য করে। নরম  গরম বিছানায় শয়ন করা অনুচিত। বরং এমন ঘরে শোবেনযে ঘরে আলো-বাতাস প্রবেশ করে। চিত হয়ে শয়ন করাও স্বপ্নদোষ হওয়ার সহায়ক। শেষ রাতে পেশাবের বেগ হলেই উঠে পেশাব করবেন। গরমকালে রাতে অধিক গরম লাগলে এবং মেজাজও গরম থাকলে গোসল করে নেয়া লাভজনক। স্বপ্নদোষ প্রতিরোধক ওষুধ সেবন করতে হবে। স্বপ্নদোষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি শয়নকালে কখনো লিঙ্গে কোনো প্রকার মলম বা মালিশ ব্যবহার করে শয়ন করবেন না। অন্যথায় স্বপ্নদোষের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছে। স্বপ্নদোষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি স্বপ্নদোষের চিকিত্সার পূর্বে ডাক্তার বা হাকীমের নিকট নিজের পেটের হালত বর্ণনা করবে। চিকিত্সা চলাকালীন হাকীম বা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অন্য কোনো ওষুধ ব্যবহার করবে না।  রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি রাতের খাবারে কাঁচা পেঁয়াজ খাবেন না। অন্যথায়  রাতেই স্বপ্নদোষ হবে। তামাকবিড়িসিগারেটও সেবন করবে না। যদি এসব পান করতে অভ্যস্ত থাকেনতাহলে ধীরে ধীরে তা পরিত্যাগ করবেন। তামাক মানুষের দেমাগ  বীর্যের জন্য অধিক ক্ষতিকর। বিষ যেমন মানুষের ক্ষতি করেতামাক মানুষকে তার চেয়েও বেশি ক্ষতি করে। এটা যদি মাত্রায় একটু বেশি সেবন করা হয়তবেই তার প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। সমস্ত শরীরকে দুর্বল বানানোমাথা ঘেমে পানি পড়ামাথা ঘুরাবমিচোখে সরিষার ফুল দেখাদৃষ্টিশক্তি কমশ্রবণশক্তি হ্রাসহাত-পায়ে জ্বলনশ্বাস-প্রশ্বাসে কষ্টহজমশক্তি দুর্বল এমনকি আত্মভোলা হয়ে যায়। তামাক অধিক পরিমাণে ব্যবহার করলে এক সময় মানুষের ক্ষুধা  যৌনশক্তি নষ্ট হয়ে যায়। হার্টে ধুকপুকানি বৃদ্ধি পেতে থাকে।  জাতীয় আরো অনেক রোগ দেখা দেয় যা একজন সুস্থ মানুষের জন্য খুবই ক্ষতিকর। তামাক গ্রহণকারীদের সন্তানও দুর্বল হয়ে থাকে

তথ্যসূত্র: অনলাইন নিউজপোর্টাল

Latest

হাতের স্পর্শে সত্যিই কি স্তনের আকার বৃদ্ধি

Featured Post

আলট্রাসনগ্রাম ছাড়াই যেভাবে জানবেন গর্ভের শিশু ছেলে নাকি মেয়ে! জেনে নিন বিস্তারিত-

গর্ভবতী নারীদের সঙ্গে তার বন্ধুরা বা আত্মীয়রা কথা বলার সময় অবশ্যই জিজ্ঞেস করেন, শিশুটি ছেলে না কি মেয়ে হবে? এটি প্রায় সকলের জন্য একটি মজ...

jk