Adsterra

a-ads

pop

Sunday, February 2, 2020

খাওয়ার সময় সালাম বিনিময় করা যাবে


প্রশ্ন : আমি একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে খাবার গ্রহণ করছিলাম। তখন আমার এক আত্মীয় আমাকে সালাম করলেন। কিন্তু যেহেতু আমি খাবার গ্রহণ করছি, তাই তার সালামের উত্তর দিলাম না। এতে তিনি কিঞ্চিৎ রাগান্বিত হয়েছেন। আমার প্রশ্ন হলো, খাবার গ্রহণের সময় কাউকে সালাম দেওয়া কি জায়েজ? কেউ সালাম দিলে তার উত্তর দেওয়া কি ওয়াজিব?

উত্তর : খাবার গ্রহণের সময় কাউকে সালাম দেওয়া মাকরূহ। এবং সেসময় সালামের উত্তর দেওয়া ওয়াজিব নয়। (আদ্দুররুল মুখতার : ৬/৪১৫, রদ্দুল মুহতার : ৬/৪১৫, ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ১২/১১৩)

যে গ্রামের মেয়েদের বিয়ে করতে চায় না কেউ!

যে গ্রামের মেয়েদের বিয়ে করতে চায় না কেউ!

গ্রামটির মেয়েরা যথেষ্ট সুন্দরী। সেটি একেবারে গণ্ডগ্রাম নয়। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো। গ্রামের মানুষ ভালো-মন্দ মিলিয়ে সমান। 
এমন সব গ্রামেই দেখা যায়। তারপরও এই গ্রামে অন্য গ্রামের ছেলেরা বিয়ে করতে চায় না। কারণ বানরের উৎপাত। কথিত আছে- গ্রামে একটি ডাকাত দল সক্রিয় রয়েছে। তবে তারা কেউ মানুষ নয়, বানর! শুনে আপনার হাসি পেতে পারে।

কিন্তু সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে- এ কথা সত্য। ভারতের ভোজপুর জেলার রতনপুর গ্রামের কথা প্রায়ই পত্রিকার পাতায় উঠে আসে এই বানর দলের কারণে। 

গ্রামে বাসিন্দাদের তুলনায় বানরের সংখ্যা অনেক বেশি এবং বানরের দল গ্রামবাসীদের সবসময় আতঙ্কের মধ্যে রাখে। যে কোনো অনুষ্ঠান- বিয়ে কিংবা জন্মদিন এমনকি শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানেও বানরের দল হানা দিতে দেরি করে না। খাবার নষ্ট করে। ধাওয়া দিলে দাঁত-মুখ খিচিয়ে উল্টো তেড়ে আসে। তুলকালাম কাণ্ড ঘটায়।

এই অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে পাত্রপক্ষ ওই গ্রামে যেতে চায় না। বানরের আক্রমণের চেয়ে তারা নিরাপদে থাকতেই বেশি পছন্দ করে। 

যে কারণে যখন রতনপুর গ্রাম থেকে বিয়ের প্রস্তাব আসে, বর এবং তার পরিবার সুস্পষ্ট এই কারণ দেখিয়ে ঘটককে বিদায় করে দেয়। স্থানীয় প্রশাসন বিপর্যয় রোধে যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে। কিন্তু বানরের ক্রমবর্ধমান সংখ্যার কারণে তারা সফল হয়নি।

বিশেষ করে কোনো আয়োজন উপলক্ষ্যে যখন ভালো-মন্দ খাবার তৈরি করা হয় তখন বানরগুলো হামলা চালায়। অতীতেও এই গ্রামে এভাবে অনেক বিয়ের অনুষ্ঠান ভুণ্ডল হয়ে গেছে।

চীনা নাগরিকদের অন অ্যারাইভাল ভিসা বন্ধ করল বাংলাদেশ


করোনাভাইরাসের হুমকির মুখে বাংলাদেশে রোগটি ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে চীনা নাগরিকদের অন অ্যারাইভাল ভিসা (এয়ারপোর্টে আসার পর এ ভিসা দেওয়া হয়) সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ।

আজ রবিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এ তথ্য জানান। এ প্রসঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, করোনা ভাইরাসের পরিপ্রেক্ষিতে 
বাংলাদেশে আসার জন্য চীনা নাগরিকদের অন অ্যারাইভাল ভিসা সাময়িক বন্ধ করা হয়েছে।

আগামী এক মাস আমরা ভিসা সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছি। তবে তারা ভিসা নিয়ে আসতে পারবে। চীনের সঙ্গে আলোচনা করেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা। তিনি বলেন, এখানে অনেক প্রকল্পে চীনারা কাজ করেন। সেজন্য আমরা সতর্ক রয়েছি। তবে এখন তাদের বাংলাদেশে আসতে হলে মেডিক্যাল সার্টিফিকেট নিয়ে আসতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইতালি সফর নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চীনে ৩০৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

Saturday, February 1, 2020

তাহসানকে নিয়ে গুঞ্জন, শাওনের দ্বিতীয় বিয়ে কবে?


প্রয়াত লেখক হুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন। সম্প্রতি গুঞ্জন উঠেছিল তার বিয়ের। শোনা গিয়েছিল, বাংলাদেশি অভিনেত্রী মিথিলার সাবেক স্বামী সংগীত শিল্পী তাহসানের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন শাওন। তবে সেই গুঞ্জনের কোন সত্যতা মেলেনি, এমনকি জানা যায়নি কোন তারিখ। ওইসময় সেই বিয়ের গুঞ্জনে হতবাক হয়েছিলেন শাওন নিজেই। ফেসবুক পেইজে ঘটনার বিবরণ দিয়ে একটি পোস্টও করেছিলেন তিনি।

পোস্টে শাওন লিখেছিলেন, একটু আগে ইনবক্সে পাঠানো এই ইউটিউব কন্টেন্টের হেডলাইন দেখে এত বড় সাইজের একটা ভিমড়ি খেয়েছি যে আগামী দু’দিন কিছু না খেলেও চলবে! ভিডিওটা দেখার ইচ্ছাও হয়নি। ভেতরে যে ফালতু কিছু থাকবে তা বুঝতে পারছি বটে। তবে দুইপাশে দু’জনের ছবি(!), মধ্যখানে লাল হৃদপিন্ড(!!) আর পেছনে হাতের ওপরে হাত(!!!) দেখে কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের কল্পনাশক্তির উচ্চতা দেখে একা একা হেসেই যাচ্ছি… অবশেষে!

অবশ্য লেখক হুমায়ূন আহমেদ মারা যাওয়ার পর থেকে বহুবার শাওনের বিয়ের প্রসঙ্গ উঠেছিল। তবে বরাবরই সেই প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছেন তিনি। বলেছেন, আর কখনো ঘর বাধবেন না। কবে দ্বিতীয় বিয়ে করছেন? জবাবে শাওন বললেন, আমার কাছে হুমায়ূন এখনো বেঁচে আছে। সে মরে নাই। প্রতিটা মুহূর্ত আমি তাকে অনুভব করি, স্মরণ করি। তাই মনে হয় না দ্বিতীয় বিয়ের কোন প্রয়োজন আছে। আমি আমার দুই সন্তানকে নিয়ে আজীবন একা কাটাতে চাই। আর এভাবে হুমায়ূনকে নিয়ে থাকতে চাই।

প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালে হুমায়ূন আহমেদকে বিয়ে করেন শাওন। এ ঘরে তাদের তিন ছেলে-মেয়ে জন্মগ্রহণ করে। প্রথম ভূমিষ্ঠ কন্যাটি মারা যায়। দুই ছেলের নাম নিষাদ হুমায়ূন ও নিনিত হুমায়ূন।

আট কারণে কমে পুরুষের যৌন ইচ্ছা


পুরুষের যৌনশক্তি কমার পেছনে প্রভাব ফেলতে পারে খাদ্যাভাস। এটি আপনার লিবিডোতে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষ করে যখন বয়স বাড়তে থাকে তখন এই ক্ষতিকর প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই যেসব খাবার যৌনশক্তি কমিয়ে দেয় তা তালিকা থেকে বাদ দেওয়াই শ্রেয়।

চলুন দেখা যাক, যেসব কারণে পুরুষের যৌনক্ষমতা কমে যাচ্ছে

ধূমপান ও মদ্যপান
দিনে দিনে ধূমপান ও আভিজাত্যে মদ্যপান যেন স্বাভাবিক নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকে তো এর সঙ্গে সঙ্গে আরও মারাত্মক ক্ষতিকারক নেশায় আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল পুরুষের ইডি বা লিঙ্গের উত্থানজনিত সমস্যা আছে তাদের বেশির ভাগই ধূমপান বা মদ্যপান করে থাকেন।

দুশ্চিন্তা
পুরুষের দুশ্চিন্তা অনেক বেশি। স্ত্রীর নানা রকম আঘাত, ধীরে ধীরে পুরুষের শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম নষ্ট করে দিতে থাকে। যার থেকে বাদ যায় না যৌনক্ষমতাও।

ওজন নিয়ন্ত্রণ
ওজন বেশি থাকলে যৌন সঙ্গমের ইচ্ছাও কমে যেতে থাকে। আবার ওজন কম থাকাও ভালো নয়! ওজন স্বাভাবিকের থাকলে যৌনশক্তি ঠিক থাকে।

ব্যায়াম না করা
এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদের যৌনক্ষমতা অন্যান্যদের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণও বৃদ্ধি পায়, যা আপনার যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

নেশা
যারা নেশায় আসক্ত, তাদের বেশিরভাগই ধীরে ধীরে যৌন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন। এছাড়াও কিছু ঔষধ আছে (ব্যথানাশক, গর্ভরোধী) যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আপনার যৌনক্ষমতা কমিয়ে আনে।

বদহজম
বদহজমের কারণেও যৌনশক্তি কমে যায়। কেননা শরীরে হজম না হওয়ার কারণে রক্ত তৈরী হয় না।

দুর্বল যকৃত
যকৃত দুর্বল হওয়ার কারণে যৌনশক্তি কমে যায়। এর কারণ হলো, কলিজা হলো মানুষের শরীরের রক্ত প্রস্ততকারীর অন্যতম একটি উপাদান। বিশেষ করে যকৃতের কাজই হলো রক্ত তৈরী করা।যকৃত দুর্বলের লক্ষণ হলো—মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যাওয়া। শরীরের রঙ হলদে হলদে হয়ে যাওয়া। সহবাসের সময় উত্তেজনা কমে যাওয়া।

মস্তিঙ্কের দুর্বলতা
আবার অনেকের মস্তিঙ্কের দুর্বলতার কারণেও যৌনশক্তি কমে যায়। যখন যৌনাঙ্গের শিরা দুর্বল হয়ে যায়, সব সময় রোগীর মাথায় ব্যাথা অনুভব করে কিংবা সহবাসের পর পরই অস্থিরতা অনুভব করে এবং চোখে অন্ধকার দেখে। সহবাসের পরই অধিক ক্লান্তি নেমে আসে।

লিভারের যেকোনো রোগ সারাবে তেঁতুল


অনেকেই ফ্যাটি লিভারে ভুগছেন। লিভারে চর্বি জমে মূলত এমন সমস্যা দেখা দেয়। ওষুধ খেয়ে অনেকেই এই রোগ সারার কথা ভাবেন। তবে আপনারা কি জানেন, প্রাকৃতিকভাবেও যে লিভার পরিষ্কার করা সম্ভব। এজন্য দরকার স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলা। যার সমাধান রয়েছে তেঁতুলে।

যেকোনো ধরণের লিভারের সমস্যা মোকাবিলায় প্রস্তুত রয়েছে তেঁতুল। এটি শরীর থেকে ক্ষতিকর সব পদার্থ বের করে দেয়। সেইসঙ্গে হজম প্রক্রিয়াও তরান্বিত করে। তেঁতুল লিভার সুরক্ষায় বেশ কার্যকর। এটি খারাপ কোলেস্টেরল ধ্বংস করে সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে।

লিভার সুস্থ রাখতে তেঁতুল যেভাবে ব্যবহার করবেন:-

দুই মুঠো খোসা ছাড়ানো পাকা তেঁতুল নিন, সঙ্গে এক লিটার পানি ও মধু। একটি ব্লেন্ডারে তেঁতুল ও পানি মিশিয়ে ভালো করে ব্লেড করুন। এরপর মিশ্রণটি ছেঁকে নিন। সঙ্গে সামান্য মধু মিশিয়ে পান করুন। এই পানীয় সারাদিন সংরক্ষণ করতে পারবেন। প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় এই পানীয় পান করতে হবে।

এবার জেনে নিন কেন আপনি এই তেঁতুল পানীয় প্রতিদিন পান করবেন?

১. তেঁতুলে থাকা ল্যাক্সেটিভ উপাদান কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকর।

২. এই পানীয় শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন বের করতে সক্ষম। এজন্য লিভারে জমা ফ্যাট গলে যায়। এতে করে আপনার লিভারের বয়স ২০ বছরের মতোই তরুণ থাকবে।

৩. কোলন ক্যান্সারের সমস্যায় অনেকই ভুগে থাকেন। জানেন কি? তেঁতুলের এই পানীয় আপনার কোলনকে পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করবে।

৪. উচ্চ মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে তেঁতুলে। এটি আপনার ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করবে।

৫. হৃদরোগের যাবতীয় সমস্যার সমাধান করবে তেঁতুলের এই পানীয়। কারণ এতে থাকা উপকারী উপাদানসমূহ খারাপ কোলেস্টেরলকে শরীর থেকে ধ্বংস করে।

বিয়ের সবচেয়ে উপযুক্ত বয়স কত


বিয়ে হলো একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি। যার মাধ্যমে দুইজন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়।বিভিন্ন দেশে সংস্কৃতিভেদে বিবাহের সংজ্ঞার তারতম্য থাকলেও সাধারণভাবে বিবাহ এমন একটি প্রতিষ্ঠান যার মাধ্যমে দুইজন মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও যৌন সম্পর্ক সামাজিক স্বীকৃতি লাভ করে। কিছু সংস্কৃতিতে, যে কোনো প্রকারের যৌন কর্মকাণ্ডে প্রবৃত্ত হওয়ার পূর্বে বিবাহ সম্পন্ন করাকে বাধ্যতামূলক হিসেবে পরামর্শ দেয়া হওয়া অথবা বিবেচনা করা হয়।

বিশদ বিবৃত সংজ্ঞার ভাষায় বলতে গেলে, বিয়ে হলো একটি বৈশ্বিক সার্বজনীন সংস্কৃতি। বিয়ে সাধারণত কোনো রাষ্ট্র, কোনো সংস্থা, কোনো ধর্মীয় কর্তৃপক্ষ, কোনো আদিবাসী গোষ্ঠী, কোনো স্থানীয় সম্প্রদায় অথবা দলগত ব্যক্তিবর্গের দ্বারা স্বীকৃত হতে পারে। একে প্রায়শই একটি চুক্তি হিসেবে দেখা হয়। সাধারণত আনুষ্ঠানিকভাবে ধর্মীয় অথবা ধর্মনিরপেক্ষ আচার অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিয়ে সম্পন্ন করা হয়।

বিয়ের বয়স: বিয়ের জন্য সেরা বয়স কত? তা নিয়ে আমাদের অনেকেরই প্রশ্ন রয়েছে। অনেকেরই ধারণা শারীরিক ও আর্থিক সামর্থ্য থাকলেই বিয়ে করা যায়।এখানে বয়স লাগে না। তবে গবেষরকা বলছেন ভিন্ন কথা। বিয়ের সঠিক বয়সটি জেনে নিয়ে সে বয়সে বিয়ে করার গুরুত্ব সম্প্রতি তুলে ধরেছেন গবেষকরা। জেনে নিন সেই বয়সটা কত? অনেকেরই ধারণা ২০ বছর বা তার আশপাশের বয়সে বিয়ে করাই ভালো।

অনেকের আবার ধারণা বেশি বয়সে বিয়ে করাই সবচেয়ে ভালো। এক্ষেত্রে গবেষকরা সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়েছেন এ গবেষণায়। এতে উঠে এসেছে বিয়ের জন্য সবচেয়ে ভালো বয়স হলো ২৬ বছর।

কেন ২৬ বছর? সম্প্রতি গবেষকরা জানিয়েছেন বিয়ের জন্য সেরা বয়স হলো ২৬ বছর। কিন্তু কেন? এ বিষয়টি নির্ণয়ের জন্য একটি বিশেষ সূত্রের ব্যবহার করেছেন গবেষকরা। এতে উঠে এসেছে ৩৭ শতাংশের কথা।

গবেষকরা বলছেন, ধরুন একজন মানুষ ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে বিয়ে করতে পারেন। এক্ষেত্রে তার বিয়ের জীবনের (২২ বছরের) ৩৭ শতাংশ যখন পার হয় তখনই এ সময়ের তুঙ্গে থাকে বিয়ের উপযুক্ত বয়স।

গবেষকরা বলছেন, একটি চাকরি খোঁজা, সম্পত্তি ক্রয় করা কিংবা সঙ্গী বাছাই করা সব ক্ষেত্রেই ৩৭ শতাংশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এক্ষেত্রে হিসাবমতো ২৬ বছরটিই হচ্ছে সে বয়সটি।

যে ১২টি কাজ করলে আপনিও ধনী!


ধনী হতে কে না চায়। চাকরি বা ব্যবসা যে পেশায়ই মানুষ থাকুক না কেন ধনী হওয়ার বাসনা সবারই। কিন্তু সবার পক্ষে ধনী হওয়া সম্ভব নয়।

বর্তমান বিশ্বের অর্ধেক মানুষের সমান সম্পদের মালিক মাত্র দুই হাজার মানুষ।যাদের শীর্ষ ধনী বলা হচ্ছে। তারা যা সম্পদ তা ভারতের বাজেটের চেয়ে বেশি। ১০০ কোটি গরিবের যে সম্পদ রয়েছে তারচেয়ে চারগুণ বেশি সম্পদের মালিক এই দুই হাজার ব্যক্তি।

তবে এমন ধনী হওয়ার আশা আমরা যদি নাও করি তবুও তুলনামূলক বেশি সম্পদের মালিক হতে চাই। তবে সম্পদের মালিক হতে গেলে জীবনের অনেক অভ্যাস বদলে ফেলতে হবে। আসুন জেনে নেই যেসব কাজ ঠিকঠাক করতে পারলে বা অনুসরণ করলে বুঝতে হবে সম্পদ ধরা দেবে :

১. স্বপ্নকে অনুসরণ যারা ভালো কিছু করার চেষ্টা করেন তার জীবনের স্বপ্ন পূরণের জন্য কাজ করেন। তারা স্বপ্নকে অনুসরণ করে জীবন পরিচালিত করেন। ফলে স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন।

২. প্রতিদিন শেখা সফল মানুষরা প্রতিদিনই নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করেন। ৮৮ ভাগ ধনী লোক প্রতিদিন ৩০ মিনিট বা তারও বেশি সময় কঠোরভাবে জানতে এবং নিজেকে শিক্ষিত করতে ব্যয় করেন।

৩. চিন্তা নিয়ন্ত্রণ আপনি বড় চিন্তা করতে পারেন। আপনার একটি বড় কল্পনা শক্তি আছে। আপনি যা কিছু করছেন তার মালিক আপনিই। ৯১ ভাগ ধনী ব্যক্তি নিজেই সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী।

৪. দায়িত্বশীলতা দায়িত্বজ্ঞান থেকে আপনি লজ্জা পান না। বস্তুত আপনি সুযোগ খোঁজেন, যা আপনাকে আরো দায়িত্ববান করে।

৫. ঝুঁকি গ্রহণ আপনি সতর্ক এবং ঝুঁকি নিতে বেপরোয়া নন। সতর্ক ঝুঁকি গ্রহণকারী তাদের বাড়ির কাজ করেন, নতুন ধারণা এবং উদ্যোগ তাদের একটি ব্যবসার মধ্যে চালু করার আগে ঝুঁকি নিতে তারা দক্ষতা এবং জ্ঞানকে কাজে লাগান।

৬. পদক্ষেপ নেন আপনি কোনো পদক্ষেপ নিতে ভীত নন। সফলতার জন্য আপনাকে পদক্ষেপ নিতে হবে। বসে থাকলে বা শুধু চিন্তা করলে কখনোই সফল হওয়া যাবে না।

৭. ব্যর্থতা জয় করা একবার ব্যর্থ হলে থেমে যাওয়ার উপায় নেই। ব্যর্থতাকে আপনি অভিজ্ঞতা অর্জন ছাড়া অন্য কিছু হিসেবেই দেখছেন না। তাহলে বুঝবেন ধনী হওয়া যাবে।

৮. আউটওয়ার্ক করা ধনী ব্যক্তিরা দিন, সপ্তাহ, মাস এবং বছরব্যাপী কাজ করতে ভীত নন। ধনী ব্যক্তিরা সপ্তাহে গড়ে ১১ ঘণ্টা বেশি কাজ করেন ধনহীনদের তুলনায়।

৯. দৃঢ়সংকল্প লক্ষ্য পূরণের জন্য ক্রমাগত দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ হতে হবে এবং লক্ষ্যের পেছনে ছুটেন জীবনে নিজেকে সামনে এগিয়ে নিতে। ধনীদের ৮০ ভাগই লক্ষ্য কেন্দ্রীক। তারা লক্ষ্য অর্জনে অভ্যস্ত হতে অভ্যাস গড়ে তোলেন।

১০. প্রত্যাশাকে অতিক্রম প্রত্যাশাকে অতিক্রম করা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি অন্যদের প্রত্যশাকে অতিক্রম করার চেষ্টা করেন। তাহলে ধনী হওয়া যাবে।

১১. সম্পর্কে অন্ধবিশ্বাসী আপনি যদি অন্যের জন্মদিনে ফোন করে বা এমনিতে ফোন করে অন্যের খোঁজ খবর নেন তাহলে আপনার যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। আপনার মূল্যবান সম্পর্ক আপনার জন্য নানা দ্বার খুলে দেবে। সম্পর্ক আপনার কাছে মুদ্রার মতো।

১২. অন্যকে প্রাধান্য লোকজন আপনাকে পছন্দ করে। তারা আপনার সঙ্গে কাজ করতে এবং ব্যবসা করতে পছন্দ করে। আপনি লোকদের প্রফুল্ল হতে, সুখী, উৎসাহী এবং আশাবাদী করে তোলেন।

যে পাঁচ নারীর প্রেমে পড়া যাবে না


কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন, ‘গিন্নির চেয়ে শালী ভালো।’ সমরেশ মজুমদার বলেছেন, ‘ছেলেরা ভালোবাসার অভিনয় করতে করতে যে কখন সত্যি সত্যি ভালোবেসে ফেলে তারা তা নিজেও জানেনা…মেয়েরা সত্যিকার ভালোবাসতে বাসতে যে কখন অভিনয় শুরু করে তারা তা নিজেও জানেনা।’

প্রেমের রঙিন কাচে পুরো জগতটাই যেন রঙিন হয়ে ওঠে। তবে ছেলেদের ক্ষেত্রে নারীর প্রেমে পড়ার সময়ে একটু সাবধান তো হতেই হয়। না হলে ভবিষ্যতে বেশ সমস্যায় পড়তে হয়।

জেনে নিন প্রেমের ক্ষেত্রে কোন পাঁচ ধরনের নারী থেকে দূরে থাকবেন:-

নারীবাদ জিন্দাবাদ: এ ধরনের নারীরা মনে করেন, সমাজে যা কিছু খারাপ হচ্ছে বা আগামী দিনে হতে চলেছে তার সবই পুরুষদের জন্য হয়েছে এবং হবে। শুধু তাই নয়, সব ব্যাপারে তারা নিজেদের শ্রেষ্ঠ ভাবার প্রবণতা তো আছেই। কিছু নারী মনে করেন, এমন কোনো কাজ নেই যা তারা পুরুষদের থেকে ভালো করতে পারেন না।

সবচেয়ে বড় টাকা: ব্র্যান্ডের পোশাক, হিরের আংটি কোনো কিছু চাইতেই কোনো কুণ্ঠা নেই আপনার প্রেমিকার? যদি এমন হয় তাহলে সময় নিন, একটু ভেবে দেখুন। এত চাহিদা পরবর্তী সময়েও সামলাতে পারবেন তো।

রাগ যখন অস্ত্র: সামান্য কোনো বিষয়েও আপনার প্রেমিকা রেগে আগুন। কথায় কথায় মার মার অবস্থা। সারা জীবন এমন কারও সঙ্গে কাটাতে পারবেন কি না আরেক ভেবে সিদ্ধান্ত নিন।

ব্রেকাপের পর সর্ম্পক: ব্রেক আপ হয়েছে মাত্র কদিন। আর সেই ফাঁকা জায়গাতেই আপনার প্রবেশ। নিজেদের মধ্যে কথা কম হয়, বরং সাবেককে নিয়ে শুনতে হয় বেশি কথা। তাহলে অবশ্যই একটু ভেবে দেখুন।

বিয়ে পাগল: সম্পর্ক শুধু কফি শপ থেকে এগিয়ে সিনেমা পর্যন্ত গিয়েছে। এর মধ্যে বাড়ির লোকের সঙ্গে আলাপ করার আবদার। এমনকি কেনাকাটায়ও শুধু বিয়ের শাড়ির দিকে নজর। এ ছাড়া বিভিন্ন সময় সুযোগ পেলেই বিয়ে করার কথা যদি বলে তাহলে এমন প্রেমিকার সঙ্গে কত দূর যাবেন ভেবে দেখুন।

অকালে চুল পাকা রোধ করতে ৫ খাবার



চুল কি কেবল বয়সের কারণেই পাকে? না, চুল ধূসর বা সাদা হয়ে যাওয়ার অন্তরালে রয়েছে আরও অনেক কারণ। অনেককেই দেখবেন অল্প বয়সেই চুল ধূসর হয়ে গিয়েছে, আবার অনেকের বয়স হওয়া সত্ত্বেও চুলে পাক ধরেনি মোটেই। এটা কেন হয়? এর পেছনে জিনগত কারণ তো আছেই, আবার আছে জীব্নযাপন ও খাবারের ভূমিকাও।

জেনে নিন এমন কিছু খাবারের কথা, যেগুলো চুল পাকার গতিকে করবে মন্থর, অকালে চুল পাকতে দেবে না এবং ধরে রাখবে আপনার যৌবন। চুল পাকা নিয়ে ৫টি খাবারের কথা।


১. ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যুক্ত মাছ মাছে উচ্চ মাত্রার প্রোটিন আছে যা আপনার হাড়, চুল, ত্বক সবকিছুর জন্যই জরুরী। এছাড়াও সামুদ্রিক মাছগুলোতে আছে উচ্চ মাত্রার ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড ও সেলেনিয়াম, যা শরীরে পর্যাপ্ত ও প্রয়োজনীয় হরমোন তৈরিতে ভূমিকা রাখে। সাথে অ্যান্টি অক্সিডেনট তো আছেই।

২. বেরি জাতীয় ফল নানান রকম বেরি জাতীয় ফলে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অ্যান্টি অক্সিডেনট। দেশি হোক বা বিদেশি, খাদ্য তালিকায় রাখুন প্রতিদিন বেরি জাতীয় ফল। এই দুটি উপাদানই স্বাস্থ্যকর ত্বক ও চুলের জন্য অত্যন্ত জরুরী। এরা কোলাজেনের উৎপাদন বাড়ায় ও অতিরিক্ত ফ্রি র‍্যাডিকালকে নিস্ক্রিয় করার মাধ্যমে বয়স বৃদ্ধির প্রক্রিয়া ধীর করে তথা আপনার যৌবন ধরে রাখতে সহায়তা করে।


৩. সবুজ শাকসবজি সকলেই জানেন যে সবুজ শাকসবজিতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেনট ও ডায়েটারি ফাইবার। একই সাথে আছে ভিটামিন বি যা মাথার ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। চুলের যে কোন সমস্যা প্রতিরোধ করে ভিটামিন বি। হ্যাঁ, চুল সাদা হয়ে যাওয়াকেও।

৪. কাঠবাদাম কাঠবাদামে আছে প্রচুর কপার যা মেলানিনের পরিমাণ ঠিক রাখে। এছাড়া আছে প্রচুর ভিটামিন ই যা সুন্দর ত্বক ও চুলের জন্য খুবই জরুরী।

৫. চকলেট চিনি বিহীন কিংবা স্বল্প চিনিযুক্ত চকলেটে আছে প্রচুর পরিমাণে কপার যা মেলানিন তৈরিতে সহায়ক। এই মেলানিনই আমাদের চুলের রঙ কালো করার ভূমিকা পালন করে। দৈনিক একটুখানি চকলেট খেলে ক্ষতি নেই কিছুই।

Latest

হাতের স্পর্শে সত্যিই কি স্তনের আকার বৃদ্ধি

Featured Post

আলট্রাসনগ্রাম ছাড়াই যেভাবে জানবেন গর্ভের শিশু ছেলে নাকি মেয়ে! জেনে নিন বিস্তারিত-

গর্ভবতী নারীদের সঙ্গে তার বন্ধুরা বা আত্মীয়রা কথা বলার সময় অবশ্যই জিজ্ঞেস করেন, শিশুটি ছেলে না কি মেয়ে হবে? এটি প্রায় সকলের জন্য একটি মজ...

jk